মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, গত ১৫ বছর দেশ রক্তের স্রোতের ওপর পরিচালিত হয়েছিল। একটি স্বৈরশাসক দেশকে গণহত্যা ও গুম–খুনের রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। আমরা সেই দানবীয় খুনি শেখ হাসিনার বিচার চাই। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে ফেরত এনে দ্রুত বিচার করতে হবে। নিজের অবৈধ ক্ষমতাকে টিকিয়ে রাখতে শেখ হাসিনার নির্দেশে শত শত নিরীহ ছাত্র–জনতাকে নির্বাচারে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি যুবদলের নাম ভাঙ্গিয়ে কোন ধরনের অন্যায়, অত্যাচার সহ্য করা হবে না, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া যাবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি গতকাল বুধবার অওয়ামী সরকারের গুম–খুন– হত্যা ও ছাত্র–জনতার গণঅভ্যুত্থান হাজার অধিক শিশু– ছাত্র–যুবক হত্যা ও জখমের সরাসরি নির্দেশদাতা খুনি হাসিনা ও তার দানবীয় বাহিনীর বিচারের দাবিতে মহানগর যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। বিক্ষোভ মিছিলটি ওয়াসা মোড় থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে নাসিমন ভবন দলীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত
সমাবেশে মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সাহেদ বলেন, শত শত শিক্ষার্থী–জনতার জীবনের বিনিময়ে দীর্ঘদিনের বৈষম্যের শিকল ভেঙ্গে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি। শহীদদের রক্তের বিনিময়ে প্রাপ্ত স্বাধীনতা আমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে।
এতে উপস্থিত ছিলেন ইকবাল হোসেন, আজমুল হুদা রিংকু, ফজলুল হক সুমন, আব্দুল গফুর বাবুল, মিয়া মো. হারুন, মুজিবুর রহমান, অরূপ বড়ুয়া, মো. আলী সাকি, মো. এরশাদ হোসেন, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শাহীন পাটোয়ারী, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, আসাদুর রহমান টিপু, শাহজালাল পলাশ, জাফর আহমেদ খোকন, জিল্লুর রহমান জুয়েল, মুহাম্মাদ সাগির, গাজী ফারুক, মহিউদ্দিন মুকুল, এস এম বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, কমল জ্যোতি বড়ুয়া, কামরুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান, হামিদুল হক চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন আনু, আরিফ হোসেন, আবুল কালাম, হাফেজ কামাল উদ্দিন, ফারুক হোসেন স্বপন প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।