শরীয়ত ও ত্বরিকত চর্চায় অবদান রেখেছেন হযরত সিরিকোটি (রহঃ)

শান্তিনগর গাউসিয়া কমিটির মাহফিলে বক্তারা

| সোমবার , ২৫ নভেম্বর, ২০২৪ at ৬:০৮ পূর্বাহ্ণ

গাউসিয়া কমিটি ১৭নং পশ্চিম বাকলিয়া বগারবিল শান্তি নগর ইউনিটের মিলাদুন্নবী (.) ও ফাতেহা ইয়াজদাহুম মাহফিল গত ২২ নভেম্বর এক্সেস রোড সংলগ্ন মাঠে ইউনিট কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ কামাল ভূইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন মহানগর গাউসিয়া কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মুহাম্মদ আবদুল্লাহ। প্রধান বক্তা ছিলেন নাসিরাবাদ হাউজিং সোসাইটি জামে মসজিদের খতিব মুফতি আহমদ উল্লাহ ফোরকান খান আল কাদেরী। বিশেষ আলোচক ছিলেন লিয়াকত আলী আলকাদেরী, হাফেজ শহীদুল ইসলাম আকাদেরী, আবদুস সালাম আলকাদেরী, হাফেজ জমির উদ্দীন। উদ্বোধক ছিলেন মুহাম্মদ আবদুল করিম সেলিম। প্রধান অতিথি বলেন, ইসলামী পাণ্ডিত্য লাভে শরীয়তের চর্চার সাথে সাথে ত্বরিকতের চর্চাও আবশ্যক। এরই মানসে আওলাদে রাসুল শাহেনশাহে সিরিকোট বাংলার জমিন তথা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মসজিদ খানকাহ ও অগনিত মাদরাসা প্রতিষ্ঠা করে সত্যিকার দ্বীন ইসলাম তথা শরীয়ত ও ত্বরিকত চর্চায় এক বিশাল অবদান রেখেছেন। প্রধান বক্তা আহমদ উল্লাহ ফোরকান বলেন, ইসলামের সঠিক জ্ঞান না থাকায় কিছু চিহ্নিত গোষ্ঠি ইসলামী ব্যানারে কাজ করে সমাজে সাধারণ মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ ও সচেতন থাকতে হবে। উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা মোহাম্মদ আবুল হাশেম কন্ট্রাক্টর, হাজী মোহাম্মদ হারচন রশিদ সওদাগর, মোহাম্মদ খাইরচল বসর বাসেক, মোহাম্মদ হোসেন সওদাগর, মোহাম্মদ আবদুস সামাদ, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর সওদাগর, মোহাম্মদ আফসার সওদাগর, মোহাম্মদ ইউসুফ সওদাগর, মোহাম্মদ রাসেল, মোহাম্মদ বাদশা, মোহাম্মদ জালাল কন্ট্রাক্টর, মোহাম্মদ বাবুল সওদাগর, মোহাম্মদ আলম, মোহাম্মদ নয়ন, আব্দুল কালাম, মো. রবিউল, রিপন, তুমিজ উদ্দিন, মোহাম্মদ মজিদ, মোহাম্মদ এমদাদুল হক, মো. মুক্তার হোসেন, মো. কবির মিয়া, মোহাম্মদ মাযহারুল, মোহাম্মদ সাইফুল প্রমুখ। পরে মিলাদ ও মুনাজাতের মাধ্যমে মাহফিল শেষ হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় এবার অবসরপ্রাপ্ত সদস্যদেরও আনছে সরকার
পরবর্তী নিবন্ধদিল্লি ও লন্ডনে নতুন প্রেস মিনিস্টার