মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ইউএস) বলেছে, সামপ্রতিক মাসগুলোতে মানবাধিকার ইস্যুগুলো সামলানোর ক্ষেত্রে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কার্যক্রমে অগ্রগতির ওপর লক্ষ্য করেছে। আর ঢাকা বলেছে, গত ডিসেম্বরে র্যাবের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটনের নেওয়া পদক্ষেপ সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের প্রচেষ্টাকে প্রভাবিত করতে পারে।
গতকাল ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশের মধ্যকার চলমান গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় ‘অংশীদারিত্ব সংলাপ’-এ যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড বলেন, আমরা এই (মানবাধিকার) বিষয়গুলোর প্রতিকারে গত তিন মাসে অগ্রগতি দেখেছি। খবর বাসসের।
নুল্যান্ড অবশ্য এই নিষেধাজ্ঞার কারণে ঢাকার উদ্বেগের কথা স্বীকার করেন। কিন্তু এটিকে
একটি ‘জটিল এবং কঠিন’ বিষয় বলে অভিহিত করে তিনি বলেন, আমাদের নিরাপত্তা এবং সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে সহযোগিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সাথে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় প্রায় ৯০ মিনিট স্থায়ী অষ্টম অংশীদারী সংলাপ থেকে বেরিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা এ মন্তব্য করেন। এ সময় উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের সাথে ছিলেন।
মানবাধিকার লক্সঘন ইস্যুতে বাংলাদেশের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির প্রশংসা করে নুল্যান্ড বলেন, তিনি সংলাপে মানবাধিকার সংক্রান্ত সমস্যাগুলো সমাধানে ঢাকার পরিকল্পনা সম্পর্কে জেনেছেন।