উত্তর পজলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম এ সালাম বলেছেন,আওয়ামী লীগ সরকারই কোটা প্রথা সংস্কার করে কোটা কমিয়ে দিয়েছিল। তাই আওয়ামী লীগ কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিরুদ্ধে ছিল না। প্রথম দিকে কোমলমতি ছাত্ররা কোটা সংস্কারের আন্দোলন করলেও পরবর্তীতে সে আন্দোলন আর তাদের হাতে থাকেনি। তা ছিনিয়ে নেয় জামায়াত– শিবির–বিএনপির সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা। তাদের লক্ষ্য ছিলো সরকারের পতন ঘটানো। তারাই দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে ধ্বংস এবং পূর্ব পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ছাত্র পুলিশ ও সাধারণ মানুষকে হত্যা করেছে।এদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।তিনি রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে রাজপথে প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্যে জনগণের প্রতি আহবান জানান। তিনি গতকাল শনিবার দোস্ত বিল্ডিং কার্যালয়ে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে একথা বলেন।এতে সাংগঠনিক রিপোর্ট পেশ করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আতাউর রহমান।
বক্তব্য রাখেন সহ–সভাপতি অ্যাড. ফখরুদ্দিন চৌধুরী,আবুল কালাম আজাদ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এটি এম পেয়ারুল ইসলাম,জসিম উদ্দিন,আফতাব উদ্দিন চৌধুরী,স্বজন কুমার তালুকদার, আবুল কাশেম চিশতি, নুরুল আনোয়ার চৌধুরী বাহার, দেবাশীষ পালিত,জসিম উদ্দিন শাহ, মহিউদ্দিন বাবলু,নজরুল ইসলাম চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মো. হারুন, মো. আলী শাহ,আলাউদ্দিন সাবেরী,জাফর আহমেদ,ইদ্রিচ আজগর,প্রদীপ চক্রবর্তী, মোহাম্মদ নুর খান, নাজিম উদ্দিন তালুকদার,আবু তালেব,এনায়েত হোসেন নয়ন, আ স ম ইয়াছিন মাহমুদ, জেবুন্নেছা জেসী, দিদারুল আলম বাবুল, শওকত আলম, সরোয়ার হাসান জামিল, মো. ইদ্রিচ, মো. সেলিম উদ্দিন, ফোরকান উদ্দিন আহমেদ, মো. ইসমাইল,আখতার হোসেন খান, গোলাম রব্বানী, মহিউদ্দিন আহমেদ মঞ্জু,ডা. নুর উদ্দিন জাহেদ,সাহেদ সরোয়ার শামীম, বখতেয়ার সাঈদ ইরান, আখতার উদ্দিন পারভেজ, হাসিবুন সুহাদ চৌধুরী সাকিব, মনজুর মোর্শেদ ফিরোজ প্রমুখ।সভায় ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবসসহ বিভিন্ন কর্মসূচি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।