নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, একজন সর্বনিম্ন গ্রেডের সরকারী কর্মচারী ৮ হাজার ২৫০ টাকার বেতন স্কেল দিয়ে কিছুতেই চলতে পারেনা। বেতন বৈষম্য, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের ঊর্ধ্বগতি ও অন্যান্য কারণে লোকজন অনেক কষ্টে দিনাতিপাত করছে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন গ্রেডের সরকারি কর্মচারীরা তাদের বেতন–ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে বিভিন্ন সময়ে আন্দোলন করেও কোন লাভবান হয়নি। ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত কর্মচারীরা জেগে ওঠেছে। সরকারি কর্মচারীরা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে ন্যায্য পওনা আশা করে। তাই বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়তে অর্ন্তবর্তী সরকারকে আন্তরিক হতে হবে। গতকাল শনিবার বাংলাদেশ সরকারী কর্মচারী দাবী আদায় ঐক্য পরিষদ, চট্টগ্রাম বিভাগ কর্তৃক বৈষম্যমুক্ত ৯ম পে–স্কেল বাস্তবায়ন, ৫০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা প্রদানসহ ৭ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটরিয়ামে চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রতিনিধি সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়ক মো. শরীফ উল্লাহর সভাপতিত্বে জেলা সমন্বয়ক এম আব্দুল বাতেন বিপ্লব ও সমন্বয়ক এম এ হাসান আনোয়ারের সঞ্চালনায় বিভাগীয় সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন, বিভাগীয় সমন্বয়ক মো. দবির উদ্দীন। সভায় ভার্চুয়ালি মূখ্য আলোচক ছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ আব্দুর রহিম সাকি। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাকিব আনোয়ার, মো. ওয়ারেছ আলী, সাকিব আনোয়ার, নুরুল আবছার মজুমদার স্বপন, মহানগর জেএসডি সভাপতি মুজতবা কামাল, হাসান মারুফ রুমি, মো. খায়ের আহমেদ মজুমদার, মো. আসাদুল ইসলাম, মো. নুরুল আলম, আশফাকুল আশেকিন ও এম এ হাসান আনোয়ার। বক্তব্য দেন, সুমন নন্দী, মো. সিরাজুল ইসলাম, নূর মোহাম্মদ, মো. আজিম উদ্দিন জুয়েল, মো. জাকির হোসেন, মো. ইদ্রিস আলী, নিজাম উদ্দিন, মো. আহমদ কবির, মো. নাছির উদ্দিন, মো. জামাল উদ্দিন প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।