বাঙালির রক্তে মিশে আছে বহু জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব

তরুণ কান্তি বড়ুয়া | বৃহস্পতিবার , ২৪ অক্টোবর, ২০২৪ at ৮:২২ পূর্বাহ্ণ

নৃবিজ্ঞানীদের ধারণা মতে বাঙালি জাতি একটি মিশ্রিত জাতি এবং এতদ অঞ্চলে বসবাসকারী আদিম জনগোষ্ঠীর মধ্যে অন্যতম। বিশ্বের অনেক জাতির অনুপ্রবেশ বাংলায় ঘটেছে। অনেকে চলে গেলেও পেছনে রেখে যায় তাদের অবস্থানের অকাট্য প্রমাণ। আবহমান বাংলায় বৃহত্তর বাঙালি জনগোষ্ঠীর রক্তে মিশে আছে বহু জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব। জাতিতাত্ত্বিক নৃবিজ্ঞানীদের মতে পৃথিবীর চারটি প্রধান নরগোষ্ঠীর আগমন ঘটেছে বাংলায়। এরা হলো নিগ্রীয়, মঙ্গোলীয়, ককেশীয় ও অস্ট্রেলীয়। বাংলার প্রাচীন জনগোষ্ঠীর মধ্যে অস্ট্রিক ভাষীরাই সবচেয়ে বেশি। বাংলাদেশের সাঁওতাল, রাজবংশী, বাঁশফোড় প্রভৃতি জাতি আদি অস্ট্রেলীয় দের সমপ্রদায় ভুক্ত। এই আদি জনগোষ্ঠীর সৃজিত সমাজ ও সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটে আর্যদের আগমনের পরে। বাংলাদেশের জনপ্রবাহে মঙ্গোলীয় রক্তেরও মিল খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। বাঙালির রক্তে নতুন করে মিশ্রণ ঘটে পারস্য, তুর্কীস্তানের শক জাতির আগমনের ফলে। তাইতো বাঙালি জাতির রক্তে বিদেশি মিশ্রণ প্রক্রিয়া ঐতিহাসিক ভাবেও সুস্পষ্ট।

বাঙালি বা বাঙালি জাতি দক্ষিণ এশিয়ার ইন্দোআর্য জাতি গোষ্ঠী যারা বঙ্গ অঞ্চল বর্তমান স্বাধীন বাংলাদেশ, এবং ভারতের পশ্চিম বঙ্গ, ত্রিপুরা, বরাক উপত্যকা এবং নিন্ম আসাম ও মণিপুরের কিছু অংশের মধ্যে বিভক্ত হয়ে বসবাস করে। তাদের অধিকাংশই বাংলায় কথা বলে যা ইন্দোইরানীয় ভাষা সমূহের বিশেষ একটি ভাষা। বাঙালি জাতির উদ্ভব ঘটেছে প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার বছর পূর্বে। এ অঞ্চলে প্রথম যে মানুষের আগমন ঘটে তাদেরকে নেগ্রিটো বলা হয়। তারপরে বিভিন্ন জাতি বর্ণের মিশ্রণে সৃষ্টি হয় বাঙালি জাতি। মূলত বাঙালি জাতিকে দুভাগে ভাগ করা যায়, যথা প্রাক্‌ আর্য বা অনার্য জনগোষ্ঠী এবং আর্য জনগোষ্ঠী। প্রাক্‌ আর্য জনগোষ্ঠী মূলত নেগ্রিটো, অস্ট্রিক, দ্রাবিড়, মমঙ্গোলীয় বা ভোট চীনীয় এই চারটি শাখায় বিভক্ত ছিল।

১। অনার্য জনগোষ্ঠী

) নেগ্রিটো, ) অস্ট্রিক , )দ্রাবিড় , ) মঙ্গোলীয়

২। আর্য জনগোষ্ঠী যাদের সাথে বাঙালির দৈহিক গড়নে বেশি মিল রয়েছে।

) মোগলয়েড, ) অস্ট্রলয়েড, )ককেশয়েড, ) নিগ্রয়েড।

বাঙালির সবচেয়ে প্রাচীন পূর্ব পুরুষ হলো নেগ্রিটোরা। বর্তমানে সাঁওতাল, ভীল, মুন্ডা, হাড়ি, চন্ডাল ও ডোম উপ জাতিকে নেগ্রিটোদের উত্তরসূরী হিসেবে চিহ্নিত করা যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের সুন্দরবন, ময়মনসিংহ ও যশোর অঞ্চলে এদের উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়।

অস্ট্রিক জাতি : অস্ট্রিক জাতি হলো অনার্য জনগোষ্ঠী। বাঙালি জাতির প্রধান অংশ গড়ে উঠেছে অস্ট্রিক জাতি থেকে। অস্ট্রিক জাতির অপর নাম হলো নিষাদ জাতি। প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে এরা ইন্দো চীন থেকে আসাম হয়ে বাংলায় প্রবেশ করে। নেগ্রিটোদের উৎখাত করে তারা সিন্ধু বিধৌত অঞ্চলে বসতি স্থাপন করে। বাংলার আদি জনগোষ্ঠী বাংলা, হিন্দি, অস্ট্রিক ও সংস্কৃত ভাষাভাষী ছিল।

দ্রাবিড় জাতি : দক্ষিণ ভারতের বৃহত্তর তামিল জনগোষ্ঠী দ্রাবিড়দের উত্তরসূরী। সিন্ধুর হরপ্পা ও মহেঞ্জোদারো সভ্যতার স্রষ্টা দ্রাবিড় জনগোষ্ঠী। তারা ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চল থেকে বর্তমান দক্ষিণ এশিয়ায় প্রবেশ করে। দক্ষিণ ভারতের আদি অধিবাসীদেরকে টোডা, দ্রাবিড়, সুর এবং আফ্রিদি বলে অভিহিত করা হয়। দ্রাবিড়রা অস্ট্রিকদের ওপর প্রভাব বিস্তার করার ফলে পরবর্তী জনগোষ্ঠীর সংমিশ্রণে গড়ে উঠে বাঙালি জাতির সিংহভাগ।

মঙ্গোলীয় জাতি : মঙ্গোলীয়রা (Sino Tibetan) ইন্দো চীন থেকে আগমন করে। কালের বিবর্তনে অস্ট্রিক, দ্রাবিড় ও মঙ্গোলীয় জাতির ত্রি সংমিশ্রণ ঘটে। ত্রিপুরা, চাকমা, গারো, কোচ কিছু কিছু বড়ুয়া ও অন্য সমপ্রদায়ের লোকও এ গোষ্ঠীভুক্ত। বাঙালি হলো দক্ষিণ এশিয়ার একটি ইন্দোআর্য জাতিগোষ্ঠী যারা বঙ্গ অঞ্চলের স্থানীয় বাসিন্দা। বাঙালিরা মূলত ইন্দোআর্য সমপ্রদায়ের উত্তরসূরী হলেও বাংলা ভাষায় কথা বলে। বাংলাদেশ সংবিধানের ৬ ধারার ২ উপধারায় বলা হয়েছে যে হানচীনা ও আরবের পরে বাঙালিরা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম জনগোষ্ঠী। এভাবে তারা ইন্দোইয়োরোপীয়দের মধ্যে বৃহত্তম ও দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ জাতিগোষ্ঠী। বাংলাদেশ এবং ভারতীয় রাজ্য পশ্চিম বঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসামের বরাক উপত্যকার বাইরেও ভারতের কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দীপপুঞ্জে বাঙালি সংখাগরিষ্ট জনগোষ্ঠী বসবাস করে। ভারতের অরুণাচল প্রদেশ, দিল্লি, ওড়িশা, ছত্রিশগড়, ঝারখন্ড, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড এবং উত্তরাখণ্ড রাজ্য গুলোতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বাঙালিরা বসবাস করে। এছাড়া নেপালের প্রদেশ নং ১ এ বাঙালির উপস্থিতি বিদ্যমান। মধ্যপ্রাচ্য, মায়ানমার, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, ইতালি, সিঙ্গাপুর, মালদ্বীপ, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়াতেও ব্যাপক বাঙালি অভিবাসী সমপ্রদায়ের ( বাংলাদেশী ও ভারতীয় বাঙালি) বসতি গড়ে উঠেছে।

বাঙালিশব্দটা এমনভাবে বর্ণিত হয়ে আসছে যার ভাষাগত, বংশগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় মূলত বাংলার মাটি থেকে উদ্ভুত এবং ইন্দোআর্য বাঙালি জাতিটি বঙ্গের অন্যান্য অনার্য জাতি থেকে আলাদা। বাঙালি এবং বাংলা উভয় শব্দের উৎপত্তি হচ্ছে বাঙ্গালা শব্দ থেকে যা ছিল ফার্সি ভাষায় এ অঞ্চলের আদি নাম। মুসলমানদের অগ্রগামীতার আগে বাঙ্গালা বা বাংলা কোনো অঞ্চলের অস্তিত্বই ছিলনা কারণ এ অঞ্চলটি তখন অসংখ্য ভূরাজনৈতিক উপরাজ্যে বিভক্ত ছিল। যেমন দক্ষিণাঞ্চলের বঙ্গ যার নাম থেকেই বাঙ্গালা শব্দের উৎপত্তি বলে ধারণা করা হয়। পশ্চিমাঞ্চল রাঢ়, উত্তরাঞ্চল পুন্ড্রবর্ধন ও বরেন্দ্র এবং পূর্বাঞ্চল বঙ্গ অঞ্চল সমতট ও হরিকেল উপরাজ্যে বিভক্ত ছিল। প্রাচীনকালে এই অঞ্চলের অধিবাসীরা ভিন্ন ভিন্ন বিভক্ত নাম দিয়ে তাদের সাংস্কৃতিক পরিচয় দিতেন। যেমন মহাভারতের মতো বৈদিক গ্রন্থসমূহে পুন্ড্রু নামের একটি জাতির উল্লেখ আছে।

অস্ট্রিক জাতির সমকালীন পরে বাংলায় প্রবেশ করে দ্রাবিড় জাতি। তাদের প্রবেশ ঘটে খাইবার গিরিপথ দিয়ে। সভ্যতায় তারা ছিল অস্ট্রিক জাতি থেকে উন্নত। কালক্রমে তারা অস্ট্রিকদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। এককথায় দ্রাবিড়রা অস্ট্রিক জাতিকে গ্রাস করে নিজেদের সভ্যতা ও সংস্কৃতি গড়ে তুলে। দ্রাবিড়দের কিছুকাল পরে উত্তর পূর্বাঞ্চল দিয়ে বাংলায় আগমন ঘটে মঙ্গোলীয়দের। অস্ট্রিক ও দ্রাবিড় জাতির সাথে মঙ্গোলীয় বা ভোটচীনীয় জাতির সংমিশ্রণ ঘটে। গারো, চাকমা, ত্রিপুরা, কোচ প্রভৃত উপজাতি এ জনগোষ্ঠীভুক্ত। আর্যদের আদি নিবাস ছিল ইউরাল পর্বতের দক্ষিণে বর্তমান মধ্য এশিয়া ইরানে। খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দে আফগানিস্তানের খাইবার গিরিপথে ককেশীয় অঞ্চলের শ্বেতকায় আর্যগোষ্ঠী ভারতবর্ষে প্রবেশ করে। উপমহাদেশে আগমনের অন্তত চৌদ্দশত বছর পর অর্থাৎ খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতকে বঙ্গ ভূখণ্ডে আর্যদের আগমন ঘটে। আর্যরা সনাতন ধর্মাবলম্বী ছিল এবং তাদের ধর্মগ্রন্থের নাম ছিল বেদ। এদেশে আর্যদের আগমনের পূর্বে এ অঞ্চলে স্থানীয় ডোম, চন্ডাল, হাড়ি, কোল সমপ্রদায়ের বসতি ছিল। স্থানীয় অধিবাসীদের সাথে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে আর্যগণ সফলতা লাভ করে এবং বঙ্গ ভূখণ্ড দখল করে নেয়। পরবর্তীতে এরা স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে মিশে যায়। এভাবে আর্য অনার্য আদিম জনগোষ্ঠীর সংমিশ্রণে এক নতুন জাতির উদ্ভব ঘটে যার নাম বাঙালি জাতি।

খ্রিস্ট্রীয় অষ্টম শতকে সেমিটিক নৃগোষ্ঠী সমপ্রদায়ের আরবীয়গণ ইসলাম ধর্ম প্রচার এবং বাণিজ্যিক কারণে বাংলায় আসে এবং বাঙালি জাতির সাথে মিশে যায়। এসময় নেগ্রিটো রক্তবাহী হাবশি ছাড়াও তুর্কী, আরবীয়, ইরানি, আফগান ও মোগলগণ এ ভূখণ্ডের জাতিগোষ্ঠীর সাথে মিশে যায়। একসময় ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা এবং ভারতের বাহির থেকে আসা বিভিন্ন অভিযাত্রী জনগোষ্ঠী বাঙালি জাতির সাথে মিশে যায়। গুপ্ত, সেন, খড়্‌গ, তুর্কী, আফগান, মোগল, পর্তুগীজ, ইংরেজ প্রভৃতি বহিরাগত জাতি শাসন করেছে বঙ্গ অঞ্চল এবং রেখে গেছে তাদের রক্তের ধারা। এমনকি পাকিস্তান যুগেও আমরা দেখেছি রক্তের মিশ্রণ বহমান ছিল। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগেও এ শংকরত্ব আরো বেগবান হচ্ছে। তাই বাঙালি জাতিকে বলা হয় শংকর জাতি।

নৃবিজ্ঞানীদের মতে বাঙালিরা একটি মিশ্রিত জাতি এবং এ অঞ্চলে বসবাসকারী আদিমতম জনগোষ্ঠী সমূহের মধ্যে অন্যতম। পৃথিবীর অনেক জাতির বাংলায় অনুপ্রবেশ ঘটেছিল অনেকে সেভাবে চলে যায় , তবে পেছনে রেখে গেছে তাদের অবস্থানের দৃশ্যমান প্রমাণ। বৃহত্তর বাঙালির রক্তে মিশে আছে বহুবিধ এবং বিচিত্র সব নরগোষ্ঠীর অস্তিত্ব।প্রাগৈতিহাসিক সময়ে এ অঞ্চলের অধিবাসীরা ছিল অস্ট্রিক, পরে দ্রাবিড়রা এবং সবশেষে আর্যগণ। বর্তমানে বাংলাদেশসহ বঙ্গ অঞ্চলের অধিবাসীরা মূলত আর্য জনগোষ্ঠীর সাথে অন্যান্য জাতির মিশ্রিত শংকর জাতি। আর্যদের পরবর্তীতে বিভিন্ন জাতি যেমন মৌর্য(বৌদ্ধ), গুপ্ত (ব্রাহ্মণ্য), পাল(বৌদ্ধ), সেন(ব্রাহ্মণ্য) তুর্কী (মুসলিম).,মোগল (মুসলিম) এসে পূর্ববর্তীদের ওপর শাসন চালিয়ে রক্তের সংমিশ্রণে বংশ বৃদ্ধি করেছে। বর্তমানে বাঙালির নৃতাত্ত্বিক গঠন শুরু হয় মূলত পাল বংশের শাসনামলে। বাংলাদেশ, পশ্চিম বঙ্গ আসাম নিয়ে যে বাঙ্গলাহকে চিনি তা একসময় একক ভূখণ্ড ছিলনা। ১৩৩৮ খ্রিস্টাব্দে ইখতেয়ার উদ্দিন মুহম্মদ বখতিয়ার খিলজির স্বাধীন সুলতানী আমলে পূর্ববাংলা, আসাম পশ্চিম বাংলা একক শাসনে একটি ভূখণ্ড হিসেবে পরিচিতি লাভ করে যদিও চট্টগ্রাম ছিল এর বাইরে। পরে মোগল সুবেদার ইসলাম খাঁর আমলে সেটিও একীভূত হয় এবং বাংলা একটি স্বতন্ত্র স্বাধীন অস্তিত্ব লাভ করে। বাংলাদেশে বসবাসকারী বাঙালিরা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এক বৈচিত্র্যময় জাতিগোষ্ঠী। বর্তমানে প্রায় ৯১% বাঙালি ইসলাম ধর্মের অনুসারী। এছাড়া বৃহৎ সংখ্যক হিন্দু এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক খ্রিস্টান ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী রয়েছে। মূলত বাংলাদেশে বসবাসকারী বাঙালি মুসলিমরা প্রধানত সুন্নি সম্প্রদায়ের অর্ন্তভূক্ত। পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসামের বরাক উপত্যকা, ঝাড়খন্ড, আন্দমান, নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে বসবাসকারী বাঙালি হিন্দুরা সাধারণত শাক্ত বা বৈষ্ণব মতাবলম্বী। এছাড়া অল্প সংখ্যক বাঙালি খৃষ্টান রয়েছেন যাদের মধ্যে অনেকেই পর্তুগিজ নাবিকদের বংশধর। ইতিহাসের অন্যান্য বৃহত সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর মত বাঙালিরা শিল্পে স্থাপত্য, ভাষ্কর্য, লোকসাহিত্য, রাজনীতি, সামরিক জীবনধারা, ব্যবসা বাণিজ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যাপক প্রভাব ও অবদান রেখে আসছে।

লেখক: শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট, প্রাবন্ধিক ও প্রাক্তন অধ্যক্ষ, রাংগুনিয়া সরকারি কলেজ।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবাংলাদেশে উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের হার উদ্বেগজনক বৃদ্ধি: নারীরা বেশি ঝুঁকিতে
পরবর্তী নিবন্ধজাতীয় জাগরণের পথিকৃৎ মাওলানা মনিরুজ্জামান ইসলামাবাদী