বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির কর্মশালা

| মঙ্গলবার , ১৪ মে, ২০২৪ at ৭:৫৬ পূর্বাহ্ণ

বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল ও প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন : ডকুমেন্টেশনস এন্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১২ মে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. অনুপম সেন। কিনোট স্পিকার ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের সদস্য প্রফেসর ড. এস. এম. কবীর। ইউনিভার্সিটির ব্যবসাপ্রশাসন বিভাগ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ইংরেজি বিভাগ, আইন বিভাগ, অর্থনীতি বিভাগ ও ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সেল্ফ অ্যাসেসমেন্ট কমিটির সভাপতি ও সদস্যবৃন্দ এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। প্রধান অতিথি বলেন, প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ৬ টি বিভাগ অ্যাক্রেডিটেশনের জন্য আবেদন করেছে। এই অ্যাক্রেডিটেশন প্রাপ্তি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় অর্জন। বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের সদস্য প্রফেসর ড. এস. এম. কবীর প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির ৬ টি বিভাগের শিক্ষকদের, যাঁরা এই অ্যাক্রেডিটেশন কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের সঙ্গে অ্যাক্রেডিটেশনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়কে যেসব বিদ্যায়তনিক আবশ্যিক প্রয়োজন অর্জন করতে হবে, সেসব বিষয়ে যেআলোচনা করেছেন। তা খুবই ফলপ্রসূ হয়েছে বলে আমি মনে করি। এইজন্য বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলকে প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। কিনোট স্পিকার প্রফেসর ড. এস. এম. কবীর বলেন, ইউনিভার্সিটির শিক্ষকবৃন্দ অক্লান্ত পরিশ্রম করে অ্যাক্রেডিটেশনের যেপ্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয় ও আশাব্যঞ্জক। এতে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর ড. তৌফিক সাঈদ, রেজিস্ট্রার খুরশিদুর রহমান, বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের পরিচালক (অ্যাক্রেডিটেশন) প্রফেসর নাসির উদ্দীন আহাম্মেদ, আইকিউএসিপ্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির অতিরিক্ত পরিচালক প্রফেসর এম মঈনুল হক ও মোহাম্মদ ইফতেখার মনির। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধঅটিজম সচেতনতা দিবস উদযাপন ও অর্ণব আলোকিত মা সম্মাননা অনুষ্ঠান
পরবর্তী নিবন্ধসেবার মানসিকতা ও আন্তরিকতা নিয়ে নার্সদের দায়িত্ব পালন করতে হবে