সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. অনুপম সেন বলেছেন, আমরা আশাবাদী বঙ্গবন্ধু কন্যা সিআরবিতে হাসপাতাল করতে দেবেন না। অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে আমরা অনেক ঐতিহ্য হারিয়েছি। প্রাচ্যের রানি চট্টগ্রাম নৈসর্গিক সৌন্দর্যে ভরপুর ছিল একসময় ছিল উন্মুক্ত জায়গা, খেলার মাঠ। সব হারিয়ে শুধু একটি মাত্র উন্মুক্ত স্থান আছে সিআরবি। যেখানে মানুষ প্রাণভরে শ্বাস নিতে পারে। আমরা এটাকে হারাতে চাই না। এখানে বর্ষবরণ, বসন্ত উৎসব, রবীন্দ্র জয়ন্তী, নজরুল জয়ন্তীসহ বছরব্যাপী নানা সাংস্কৃতিক উৎসব হয়। চট্টগ্রামের এই হৃৎপিণ্ড ধ্বংস হতে দিতে পারি না। সিআরবি এলাকাকে কালচারাল হেরিটেজ হিসেবে ঘোষিত। গতকাল সোমবার সিআরবি নাগরিক সমাজের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা নাগরিক সমাজের সদস্য সচিব অ্যাড. ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইউনুস, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, জসিম উদদীন বাবুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. ইদ্রিস আলী, কবি হোসাইন কবির, সাবেক ছাত্রনেতা শাহাজাহান চৌধুরী, বেলায়েত হোসেন, আবৃত্তিশিল্পী রাশেদ হাসান, আওয়ামী লীগ নেতা হাসান মনসুর, শিল্পী আলাউদ্দিন তাহের, শিল্পকলা একাডেমির যুগ্মসম্পাদক হাসান জাহাঙ্গীর, মঈন উদ্দিন কোহেল, বাচিকশিল্পী দিলরুবা খানম, লায়ন এ কে জাহেদ চৌধুরী, আবৃত্তিকার প্রণব চৌধুরী, মোরশেদ আলম, মুশতাক আহমেদ, অ্যাডভোকেট রাশেদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এ ডি এম আরুছুর রহমান, শিবু প্রসাদ চৌধুরী, ডা. আর কে দাশ রুবেল, বশির উল্লাহ লিটন, আরফাতুল মান্নান ঝিনুক, ফারহানা আফরোজ জেনিফার, মিনু মিত্র, কামরুল হুদা পাভেল, মো. শাকিব, আনোয়ার হোসেন পলাশ, মায়মুন উদ্দিন মামুন, সাজ্জাদ হোসেন জাফর, সৌরভ দাশ শুভ্র, এম ইউ সোহেল, তানভীর হোসেন মাসুদ, আনিস, শাহাদাৎ হোসেন, জায়দিদ মাহমুদ, মোহাম্মদ সাকিব, মুস্তাফিজ মাহিন প্রমুখ। সঞ্চালনায় ছিলেন, হুমায়ুন কবির মাসুদ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।