সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ফ্যাসিস্ট সরকারের রোষানলে পড়ে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন নির্যাতিত হয়েছেন, কারাবরণ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। এমনকি তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দেশ ও জাতি গঠনে নিরলসভাবে বলিষ্ঠ নেতৃত্বে সোচ্চার ছিলেন। তিনি বলেন, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, মানবাধিকার সংরক্ষণ, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ছিল ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের একমাত্র ব্রত। তিনি গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব এস রহমান হলে দৈনিক ইত্তেফাক ও দি নিউ নেশন সম্পাদকমণ্ডলীর সাবেক সভাপতি ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থার কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জামাল উদ্দিন এতে সভাপতিত্ব করেন। যুগ্ম মহাসচিব সাংবাদিক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব জাহিদুল করিম কচি, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক সদস্য মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত। বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থার সহ সভাপতি নূর মোহাম্মদ পুতু, সাংবাদিক মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, অধ্যক্ষ মুকতাদের আজাদ খান, মোস্তফা আলম মাসুম, নাসির উদ্দিন, সাকিবুল ইসলাম সিপু, মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন চৌধুরী, সাংবাদিক খোরশেদ আলম, সাংবাদিক বশির আহমদ, পূর্ববাংলা সম্পাদক এম. আলী হোসেন, কবি সজল দাশ, সাংবাদিক বশির আল মামুন, মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, এস এম তারেক, আযম খান, এম আর তৌহিদ, মো. হাসানুল আলম, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, কামরুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে দুইজনকে মানবাধিকার পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।