যুক্তরাষ্ট্রের ধনীদের আবারও বাড়তে শুরু করেছে সম্পদের পরিমাণ। গত বছর অন্তত ৪০০ ধনকুবের সমন্বিতভাবে ৫০০ বিলিয়ন ডলার হারায়। তবে এবছর পুরোটাই ফিরে পেয়েছেন তারা। বর্তমানে মার্কিন এই ধনকুবেরদের মোট সম্পদের পরিমাণ ৪ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার। সম্পদ ফিরে পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম ভূমিকা পালন করে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো।
তবে সম্পদের পরিমাণ কমেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। ১৯ শতাংশ কমে বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ ২ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। ফলে দেশটির ৪০০ ধনীর তালিকায়ও নাম নেই তার। মার্কিন ম্যাগাজিন ফোর্বসের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ২৫১ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস। তার সম্পদের পরিমাণ ১৬১ বিলিয়ন ডলার। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন ওরাকলের মালিক ল্যারি এলিসন। তার মোট সম্পদ ১৫৮ বিলিয়ন ডলার।
এদিকে ১২১ বিলিয়ন ডলার নিয়ে তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে আছেন বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের প্রতিষ্ঠাতা ওয়ারেন বাফেট।
পঞ্চম অবস্থানে আছেন গুগলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি পেজ। তার সম্পদের পরিমাণ ১১৪ বিলিয়ন ডলার। ১১১ ও ১১০ বিলিয়ন ডলার নিয়ে তালিকায় ষষ্ঠ ও সপ্তম স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস ও গুগলের সাবেক কর্মকর্তা সের্গেই ব্রিন।
অষ্টম অবস্থানে রয়েছেন জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১০৬ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় নবম স্থানে রয়েছেন মাইক্রোসফটের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিভ বলমার ও দশম স্থানে আছে মাইকেল ব্লুমবার্গ। তাদের মোট সম্পদ যথাক্রমে ১০১ বিলিয়ন ডলার ও ৯৬ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।