কাচের দেয়াল ভ্রুকুটি করে বাজে
স্বেচ্ছাসেবক বর্তনের সুবিশাল খোলে
কীর্তন –শ্যামাগীত–লোক সংগীত।
জলাধারের অধিপতি নই জলের অধিবাসী
বানভাসি উঠোনে হেমন্তের আলপনা আঁকি।
সতেজ পাতার কাছে সবিশেষ ঋণে
ঋতুর আতর মাখি – কোলাহল শস্য মাঠে;
নৈকট্য নিঃশব্দ সরীসৃপের মতো শীতল আবেগে
পুলস্ত্যের আনুগত্য তিথি, তন্ময় দিনের গল্প শোনায়।
বৈশিষ্ট্যবৈরী অধীর ভগ্নহৃদয়
ঋগ্বেদ সভা আয়োজনে
অশ্বত্থের আচ্ছাদনেও ঘেমে যায়
স্বৈরী দেউড়ি সমুখে দাঁড়ায়….
ভালোবাসার ধুপ ধুনো
কতকাল পতঙ্গ তাড়ায়?
বস্তুত, আলিঙ্গন প্রেমের পদ্যই…
প্রকৃতি ও প্রণয় হাতরায়!