প্রিম্যাচিউর বেবি জন্মদানের মূল কারণ বাল্যবিবাহ

মা ও শিশু হাসপাতালের সেমিনারে বক্তারা

| সোমবার , ১৮ নভেম্বর, ২০২৪ at ৮:৩৩ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের নিওনেটাল বিভাগের উদ্যোগে গতকাল ওয়ার্ল্ড প্রিম্যাচিউরিটি ডে পালিত হয়েছে। হাসপাতালের নিওনেটাল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড হেলথের পরিচালক প্রফেসর ডা. ওয়াজির আহমেদের সভাপতিত্বে এ উপলক্ষে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন হাসপাতালের নিওনেটাল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. ফিরোজা বেগম ও সহকারী অধ্যাপক ডা. বিবি ফাতেমা জিদনী। প্যানেল অব এঙপার্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. মাহমুদ আহমেদ চৌধুরী আরজু, কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. জালাল উদ্দিন, অবস এন্ড গাইনি বিভাগের অধ্যাপক ডা. তাহেরা বেগম, শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের অধ্যাপক ডা. গুলশান আরা বেগম। অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কার্যনির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন, মেডিকেল কলেজের এডভাইজার প্রফেসর এ এস এম মোস্তাক আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল প্রফেসর অসীম কুমার বড়ুয়া, উপপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মোশাররফ হোসাইন, উপপরিচালক (মেডিকেল এ্যাফেয়ার্স) ডা. এ কে এম আশরাফুল করিম, উপপরিচালক (প্রশাসন, আইসিএইচ) ডা. আবু সৈয়দ চৌধুরী প্রমুখ। সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নিওনেটাল বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. শান্তা দত্ত।

সেমিনারে বক্তারা বলেন, প্রিম্যাচিউরিটি বাংলাদেশে একটা বিরাট সমস্যা। বিভিন্ন কারণেই এই প্রিম্যাচিউর বেবির জন্ম হয়ে থাকে। এতে বাচ্চা তার মা ও পরিবার শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে চরম ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে। প্রিম্যাচিউর বেবিগুলো পরবর্তীতেও বিভিন্নরকম স্বাস্থ্যগত জটিলতায় ভোগে। এর অন্যতম কারণ হলো বাল্যবিবাহ। বাল্যবিবাহের কারণে অপ্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েরা প্রিম্যাচিউর বেবি জন্মদান করে। এতে মা এবং সন্তান উভয়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ব্যাপারে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধদরিদ্র জনগোষ্ঠীর ব্যাংকে আমানত এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্ব
পরবর্তী নিবন্ধহত্যাচেষ্টা মামলায় দেশ টিভির আরিফ ২ দিনের রিমান্ডে