বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর এমবিএ এবং এম এ ইন ইংলিশ প্রোগ্রামে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এফ.এম. আওরঙ্গজেব এর সভাপতিত্বে ভার্চুয়ালী অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ট্রেজারার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য মিস্ আফরিন আহমদ হাসনাইন, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. সুকান্ত ভট্ট্রাচার্য।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এএফ.এম. আখতারুজ্জামান কায়সার, ডেপুটি রেজিস্ট্রার সালাহউদ্দীন শাহরিয়ারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. সরওয়ার উদ্দীন, ইংরেজি বিভাগের চেয়ারম্যান সহযোগী অধ্যাপক মো. খালেদ বিন চৌধুরী, এমবিএ প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক কামাল উদ্দীন, এম এ ইন ইংলিশ প্রোগামের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক আবদুর রশিদ, ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন এমবিএ প্রোগ্রামের ২য় সেমিস্টারের ছাত্র এমরান আহমদ তামিম, এম.এ. ইন ইংলিশ প্রোগ্রামের জিকু দাশ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান বলেন, “বর্তমান সময়ে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে তোমাদেরকে অবশ্যই যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানো সহ তথ্য ও প্রযুক্তিগত জ্ঞান অর্জন করতে হবে। বর্তমান বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ সমূহের কী রকম প্রভাব আমাদের মতো দেশসমূহে পড়তে পারে সেই সম্পর্কে বৈশ্বিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তা হলে তোমরা নিজেকে একজন যোগ্যতা সম্পন্ন আধুনিক নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে।”
তিনি আশা প্রকাশ করেন ১০০ একর জায়গার উপর বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার আফসার উদ্দিন আহমদ প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা জ্ঞান আহরণ করে নিজেকে দেশ সেবায় আত্মনিয়োগ করবেন।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এফ.এম আওরঙ্গজেব বলেন, “পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি যুগোপযোগী জ্ঞান অর্জন করতে হবে। এর মাধ্যমে বহুমুখী প্রতিভা ধারণ করে ভবিষ্যতে তোমরা স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে যোগ্যতার স্বাক্ষর রেখে বাংলাদেশকে একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে।”