কর্ণফুলীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও স্ট্রেটেজিক মাস্টার প্ল্যান ২০১৪ অনুযায়ী কর্ণফুলীর নাব্যতার রক্ষার দাবিতে জনগণের প্রতিবাদ মঞ্চ ও অবস্থান ধর্মঘটের ৭ম দিনে তিন শতাধিক সাম্পান মাঝিদের বৈঠা বর্জন ও অবস্থান ধর্মঘট পালিত হয়। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ১১টায় নগরীর অভয়মিত্র ঘাট থেকে ইছানগর, বাংলাবাজার, ইছানগর সদরঘাট ও চরপাথরঘাটা ব্রিজঘাট সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতির মাঝিরা ঘাটের যাত্রী পারাপার বন্ধ করে দেয়। এই সময় সকল মাঝিরা তাদের সাম্পান নিয়ে কর্ণফুলীর মাঝখানে অবস্থান নিয়ে অবস্থান ধর্মঘট পালন করে।
ধর্মঘট চলাকালীন সমাবেশে বক্তারা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ গঠিত স্ট্রেটেজিক মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী কর্ণফুলীর নাব্যতা রক্ষা ও প্রকৃত সাম্পান মাঝিদের ঘাট ইজারা দেয়ার দাবি জানান। দাবি আদায় না হলে বৈঠা কঠোর কর্মসূচি পালন করা হবে।
কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশনের সভাপতি এস এম পেয়ার আলীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জনগণের প্রতিবাদ মঞ্চের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার মাহফুজুর রহমান, প্রধান সমন্বয়ক চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান, মিতুল দাশগুপ্ত, হাসিনা আকতার টুলু, ইঞ্জিনিয়ার সিঞ্চন ভৌমিক, জাহেদুল করিম সিকদার বাপ্পি, দিলরুবা খানম, রোপি দাশ, রোজি চৌধুরী, গোলাম মোস্তফা, জাফর আহমদ, শাহ আলম, লোকমান দয়াল, মিজানুর রহমান মিজান, আবুল হোসেন আবুল, মোহাম্মদ আলী, মোহাম্মদ ইউসুফ, মোহাম্মদ আকরাম, রাশেদ, আবুল কালাম প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।