দীর্ঘ ১৬ ঘন্টা বন্ধ থাকার পর কার্যক্রম শুরু হয়েছে টেকনাফ স্থলবন্দরের। গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর ৬টা থেকে শ্রমিকরা তাদের নিজ–নিজ কাজ শুরু করেছেন। পাশাপাশি বন্দর কর্তৃপক্ষও অন্যান্য দিনের মতো অফিসে উপস্থিত ছিলেন।
টেকনাফ স্থলবন্দরের মহাব্যবস্থাপক জসিম উদ্দিন জানান, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে দুই পক্ষের ব্যাপক সংঘর্ষের কারণে গত বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে টেকনাফ স্থলবন্দরে গুলি এসে পড়ায় বন্দরের কার্যক্রম সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় গতকাল বৃহস্পতিবার ভোর থেকে বন্দরের কার্যক্রম অন্যান্য দিনের মতো চলছে। খবর বাসসের। টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আমদানি হওয়া পণের মধ্যে রয়েছে কাঠ, রুই ও কাতলা মাছ, শুঁটকি, বরই, আচার, পেঁয়াজ, প্লাস্টিক পণ্য ইত্যাদি। অন্যদিকে রফতানি পণ্যের মধ্যে আছে সিমেন্ট, গেঞ্জি, থান কাপড়, প্লাস্টিকের পাইপ, মানুষের মাথার চুল, অ্যালুমিনিয়াম পণ্য, হাঙর মাছ, চামড়া ইত্যাদি।