চট্টগ্রাম জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে কথা ও সুরের প্রাণবন্ত ‘সুরের সন্ধ্যা’ গত শনিবার সন্ধ্যা ৬ টায় বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের শিল্পী, সুরকার ও সংগীত পরিচালক ফজলুল কবির চৌধুরীর হারানো দিনের গান নিয়ে একক সংগীতানুষ্ঠানের শুরুতে সংক্ষিপ্ত আলোচনায় গীতিকার, সুরকার সংগীত পরিচালকসহ অনেকে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশনের উপস্থাপিকা রেখা নাজনীনের উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন শিল্পী আবদুল মন্নান রানা, বেতার চট্টগ্রাম কেন্দ্রের পরিচালক মাহাফুজুল হক, চট্টগ্রাম কলেজের সহযোগী অধ্যাপক আবদুস সালাম, উদ্যাপন পরিষদের আহবায়ক এম রুস্তম আলী। সদস্য সচিব এস এম ফরিদুল হক, সংবাদিক সরোজ আহমেদের সার্বিক তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠানে শিল্পীকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন গীতি কবি সংসদ, জিনিয়াস ফাউন্ডেশন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন রাজস্ব শাখা, চট্টগ্রাম সাংস্কৃতিক পরিষদ। বক্তারা বলেন, সংগীত কখনও হয়ে উঠেছে যুদ্ধ জয়ের হাতিয়ার, কখনও প্রতিবাদের ভাষা। আমাদের মাতৃভাষা শেকলমুক্ত করতেও বড় ভূমিকা রেখেছে সংগীত। আনন্দ–বেদনার অনুভব থেকে শুরু করে জীবনের নানা মুহূর্তকে রাঙিয়ে দেয় সংগীত। বক্তারা অনুষ্ঠানের শিল্পীর সফলতা কামনা করেন। হারানো দিনের গানগুলো এখনও প্রাণ হয়ে বেঁচে আছে উল্লেখ করে শিল্পী ফজলুল কবির চৌধুরী বলেন, গান আত্মার খোরাক, বেঁচে থাকার অনন্য উপকরণ, মানবজীবন গতিশীল রাখার শ্রেষ্ঠ মাধ্যম। গান শুধু সংগীতপ্রেমীর তৃষ্ণা মেটায় না, জীবনকে গতিশীল রাখার চালিকাশক্তি হিসেবেও কাজ করে।