জাতীয় সমবায় দিবস আজ। বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে সারাদেশে দিবসটি পালিত হবে। এ বছর জাতীয় সমবায় দিবসের প্রতিপাদ্য ‘বঙ্গবন্ধুর দর্শন, সমবায়ে উন্নয়ন’। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ৪৯তম জাতীয় সমবায় দিবস উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ১০টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে জাতীয় সমবায় পুরস্কার ২০১৯ প্রদান করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ পুরস্কার প্রদান করার কথা। খবর বাসসের। দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি তাঁর বাণীতে বলেন, সংবিধানে মালিকানার নীতি হিসেবে সমবায়কে জাতীয় অর্থনীতির দ্বিতীয় খাত হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। তাই সমবায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে সকলকে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
তিনি বলেন, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও স্বনির্ভরতা অর্জনে সমবায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। শতাব্দী প্রাচীন এ আন্দোলন বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে সমবায়ের চেতনাকে প্রবল ও অর্থবহ করে তুলেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। তিনি দরিদ্র-সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ভাগ্যন্নোয়নে গণমুখী সমবায় আন্দোলনের স্বপ্ন দেখেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে সমবায়ের যাদুস্পর্শে সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে মূল্যবোধের চর্চা ও সমবায় ভিত্তিক সমাজ গঠন করে আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও স্বনির্ভরতা অর্জনে সমবায়ের গুরুত্ব অপরিসীম। শতাব্দী প্রাচীন এ আন্দোলন বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে সমবায়ের চেতনাকে প্রবল ও অর্থবহ করে তুলেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন ছিল ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও শোষণমুক্ত সোনার বাংলাদেশ বিনির্মাণ করা। তিনি দরিদ্র-সুবিধাবঞ্চিত মানুষের ভাগ্যন্নোয়নে গণমুখী সমবায় আন্দোলনের স্বপ্ন দেখেছিলে