চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, নগরীকে জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে যে মেগা প্রকল্প দিয়েছেন তা যেন সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়িত হয়। সেজন্য সেনাবাহিনীর উপর তিনি এ দায়িত্ব অর্পণ করেছেন। দায়িত্বপ্রাপ্তরা এই প্রকল্প বাস্তবায়নে তাদের শতভাগ ক্ষমতা প্রয়োগ করবেন। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে গিয়ে বাস্তবক্ষেত্রে কিছু কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে চসিকের লোকবল ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে নগরীর সকল সেবা সংস্থার সাথে সমন্বয় পূর্বক এ কাজ সম্পাদন করা সম্ভব। প্রশাসক বলেন, নগরীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীর ভূমিকা অনস্বীকার্য। নগরীতে সৌন্দর্য বর্ধনে এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতার কামনা করেন প্রশাসক। সেনাবাহিনী এযাবতকালে জলাবদ্ধতা নিরসনে যে কর্মযজ্ঞ করেছে তার সুফল ইতোমধ্যে নগরবাসী পেতে শুরু করেছে। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকার কথাও তুলে ধরেন প্রশাসক। এছাড়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনী চট্টগ্রাম নগরীতে যে উন্নয়ন কাজ করছে এতে সব ধরনের সহযোগিতা করবে চসিক। গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম সেনানিবাসের সদর দপ্তরে মেজর জেনারেল এস এম মতিউর রহমান, জিওসি ২৪ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার চট্টগ্রামের সাথে বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় চসিক প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল সোহেল আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।