এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের ‘লাইমলাইট অন ক্লাইমেট চেইঞ্জ’ শীর্ষক সেমিনার ভার্চুয়াল মাধ্যমে গতকাল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে এবং দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাব ও সদস্য তাওহিদা সুমাইয়ার যৌথ সঞ্চালনায় এতে অতিথি আলোচকদের মধ্যে অংশ নেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি ও ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মোহাম্মদ সিকান্দর খান, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য মোহাম্মদ জাফর আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মতিন উদ্দিন আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যান্ট ইকোলজি ও এনভায়রনমেন্ট ল্যাবের প্রধান অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান, কর্ণফুলী নদী গবেষক ও পরিবেশবিদ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইদ্রিস আলী, অস্ট্রিয়ার গ্রেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও পরিবেশবিদ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওশানোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোসলেম উদ্দিন, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের অধ্যাপক ড. শারিন শাহজাহান নওমি, শিক্ষাবিদ ড. মুহাম্মদ কামাল উদ্দিন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোরশেদা ফেরদৌস, পরিবর্তন চাই বাংলাদেশের ট্রাস্টি আতিকুর রহমান, উন্নয়নকর্মী ড. প্রবাল বড়ুয়া প্রমুখ।
সিকান্দর খান বলেন, করোনা মহামারী আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে মানবজাতি প্রকৃতির কাছে নিতান্ত অসহায়। ঠিক তেমনি মনুষ্য সৃষ্ট দুর্যোগ আরো মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বের যুব সমাজকে এক হয়ে কাজ করতে হবে।
জাফর আলম বলেন, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশ সুরক্ষা আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় সে ব্যাপারে তরুণদের জোর দিতে হবে। ড. মতিন উদ্দীন আহমেদ বলেন, নগরায়ন, শিল্পায়ন ও দূষণের ফলে দিনদিন সুপেয় পানির প্রাপ্যতা কমে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের ফলে উপকূলবর্তী এলাকা সমূহে এর প্রাদুর্ভাব দেখা দিবে ভবিষ্যতে। নোমান উল্লাহ বাহার বলেন, পরিবেশ সুরক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নাগরিক সচেতনতা যেমন জরুরি ঠিক তেমনি সুশাসন প্রতিষ্ঠাপূর্বক সরকারের সদিচ্ছা, কার্যকর পরিকল্পনা ও সঠিক বাস্তবায়ন প্রয়োজন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।