দেশসহ বিশ্ববাসী সম্যক অবগত আছেন, মুক্তির মহানায়ক স্বাধীন–সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা টানা তিনবারের মত সরকার প্রধান হিসেবে বাঙালি জাতিরাষ্ট্রকে শুধু সুচারুরূপে পরিচালিত করেন নি; বিশ্বপরিমন্ডলে উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অতি উচুমার্গে দেশকে মর্যাদাসীন করেছেন। তাঁরই সরকারের অধীনে স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের প্রত্যক্ষ কর্তৃত্বে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সফল ও সার্থক কর্মকৌশল ইতিমধ্যেই সুপ্রতিষ্ঠিত। নির্বাচনপূর্ব সকল প্রকার অপপ্রচার–গুজব–গুঞ্জন–চক্রান্ত–ষড়যন্ত্র ইত্যাদি পরাভূত করে প্রায় ৪২ শতাংশ জনগণের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত নির্বাচন নতুন মাইলফলক হিসেবে অত্যুজ্জ্বল।
অভূতপূর্ব আনন্দঘন পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠান দেশে বিরল দৃষ্টান্ত নির্মাণ করেছে। বিভিন্ন দলীয়–জোটভুক্ত–স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সমর্থকদের নির্বাচনী প্রচারণা পুরো দেশজুড়ে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রতিযোগিতায় রমরমা পরিবেশ তৈরিতে যথার্থ সার্থকতায় পরিপূর্ণ ছিল। নির্বিঘ্নে–নিরাপদে–সকল অযাচিত আশঙ্কাকে অবজ্ঞা করে ভোটাররা ভোটাধিকার প্রয়োগে পরম সাহসিক ভূমিকায় অবতীর্ণ ছিলেন। বিরোধীদল সমূহের নির্বাচন বর্জন–নাশকতা–অরাজকতা–আগুন সন্ত্রাসসহ নানামুখী কদর্য অমানবিক ও রাষ্ট্রদ্রোহী অপতৎপরতাকে প্রতিহত করে দেশপ্রেমিক প্রতিরক্ষা–আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সকল স্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের নির্বাচন পরিচালনায় অনবদ্য ভূমিকা প্রকৃত অর্থেই প্রশংসার দাবিদার।
এটি অস্বীকার করার বিষয় নয় যে, বিরোধীদলসমূহ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে হয়তো ভোটারদের সংখ্যা কিছুটা উর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল। সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত–অবাঞ্চিত–অযৌক্তিক হীনস্বার্থ চরিতার্থে কথিত বিদেশী প্রভুদের কুৎসিত এজেন্ডা বাস্তবায়নে আরব বসন্তের মত ঘটনার জন্ম দিতে তাদের অপচেষ্টার ন্যূনতম ঘাটতি ছিল না। মহান স্রষ্টার অপার কৃপায় আপামর জনসাধারণের অকুন্ঠ সহযোগিতা–সমর্থন–অংশগ্রহণ–উৎসাহ–উদ্দীপনা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে করেছে সর্বাত্মক গ্রহণযোগ্য। তারুণ্যের প্রাণঢালা উচ্ছ্বাসে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সৌকর্যকে করেছে নতুন উঁচুমাত্রিকতায় অধিষ্ঠিত। প্রথমবারের মত ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ সকলস্তরের তরুণ–তরুণীর হৃদয়কে করেছে অনুপম কৌতুহল ও আনন্দে উদ্বেলিত। দেশি–বিদেশি বিপুল সংখ্যক অভিজ্ঞ–দক্ষ–প্রজ্ঞার সমাহারে বিজ্ঞ পর্যবেক্ষকদের মতানুসারে অবাধ–সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান অভাবনীয় সফলতায় পরিপূর্ণ। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, রাশিয়া, ওআইসি, আরব পার্লামেন্টসহ আরো কয়েকটি দেশ–জোটের বিদেশি পর্যবেক্ষকরা ভোট পর্যবেক্ষণ শেষে তাঁদের প্রতিক্রিয়ায় ভোট অবাধ–সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হওয়ার অভিব্যক্তি প্রকাশ করেছেন। তাঁরা ভোটের পরিবেশের প্রশংসার পাশাপাশি ভোটের পদ্ধতিকে অন্য দেশের জন্য অনুসরণীয় বলেও মন্তব্য করেন।
ভোট গ্রহণ শেষে সংবাদ সম্মেলনে মার্কিন পর্যবেক্ষক আমেরিকান গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিস এর প্রধান নির্বাহী আলেক্সান্ডার বি গ্রে জানান, ‘আমি নিজের চোখে যা দেখেছি সেটি হচ্ছে– অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। দক্ষতার সঙ্গে নির্বাচন পরিচালনা করা হয়েছে। ভোটাররা উৎসাহের সঙ্গে কেন্দ্রে গেছেন। আমি এবং আমার সঙ্গী প্রক্রিয়াটি দেখেছি। আমরা প্রায় ১০টি সেন্টার ঘুরে দেখেছি। আমরা সন্তুষ্ট যে নির্বাচন অত্যন্ত দক্ষতা ও সততার সঙ্গে পরিচালনা করা হয়েছে।’ উক্ত সম্মেলনে কানাডার এমপি চন্দ্রকান্থ আরিয়া ও ভিক্টর হো সুষ্ঠু ভোট প্রক্রিয়ার জন্য উভয়ই নির্বাচন কমিশনকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে চন্দ্রকান্থ আরিয়া বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। ভোটে রেকর্ড নম্বর নারী ভোটার উপস্থিতি ছিলেন। আমরা ইচ্ছে অনুযায়ী যে কোনো কেন্দ্রে ভিজিটের এবং সবার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘যারা ভোট বয়কট করেছে; সেটা তাদের বিষয়। এটা আমাদের বিষয় না। কানাডায়ও ৪৩ শতাংশ ভোট পড়েছিল, সেটা নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেনি। জনগণ ভোট দিতে পারছে কি না, এটাই দেখার বিষয়।’ আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন রাশিয়ার নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের প্রধান। মূলতঃ এই নির্বাচনের ফলাফলে টানা চতুর্থবারের মত দেশের সবচেয়ে প্রাচীন দল মুক্তিকামী মানুষের অবিচল আস্থার ঠিকানা বঙ্গবন্ধুর হাতেগড়া সংগঠন আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় ছিল গণতন্ত্র ও জনগণেরই বিজয়।
কতিপয় বিরোধী দল নির্বাচন বর্জনের সকল ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করেও জনগণকে বিভ্রান্ত করতে ব্যর্থ হয়ে সর্বোপরি আন্দোলনে ব্যর্থ নয়; নির্বাচন অনুষ্ঠানকে নস্যাৎ করার অপকৌশল অবলম্বনেও তারা ব্যর্থ হয়েছে। এছাড়াও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ভোট ও মানবাধিকার বিষয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত উন্নত–উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের প্রকাশ্যে নানামুখী কার্যকলাপ জাতি অবলোকন করেছে। বিভিন্ন গণমাধ্যম ও জনমত সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য–উপাত্তে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে পরাশক্তির অযাচিত মন্তব্য–হস্তক্ষেপে দেশবাসী যারপরনাই মর্মাহত। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসার বিপরীতে মানবাধিকার পরিস্থিতির প্ররোচিত প্রতিবেদনে জনগণ হয়েছে হতাশাগ্রস্ত। মানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে উত্থাপিত কথিত অভিযোগগুলো কতটুকু প্রায়োগিক বিবেচনায় গ্রহণযোগ্য; তার বিশ্লেষণ–অতিরঞ্জিত বিতর্কের অবসান আবশ্যক। সুশাসন–মানবাধিকার–নির্বাচন–গণমাধ্যমের স্বাধীনতা–ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ নানা ইস্যু নিয়ে সুশীলদের অবাঞ্ছিত–অযৌক্তিক আলোচনা–সমালোচনা সম্পর্কে দেশবাসী সম্পূর্ণ সচেতন। দেশের অগ্রযাত্রার মহাসড়কে নানামুখী অন্তরায়–প্রতিবন্ধকতার মোড়কে গতিরোধ করার উদ্দেশ্যে এসব মিথ্যাচার দেশীয় চক্রান্ত–ষড়যন্ত্রের অংশ বিশেষ বৈ আর কিছু নয়।
পক্ষান্তরে চলমান বৈশ্বিক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দ্রব্যমূল্য–জ্বালানি–ডলার সংকটে আমদানি–রপ্তানি খাতে চরম অস্থিরতা–বিপর্যস্ততাও দেশকে নানাবিধ সংকটে নিপতিত করছে। সমুদয় পরিস্থিতি বিবেচনায় নিদ্ধিধায় এটুকু বলা যায়, রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ, ইসরায়েলি আগ্রাসন ও কথিত উন্নত বিশ্বের দেশসমূহের অস্ত্র–তেল ও অন্যান্য বাণিজ্য সুবিধার সীমাহীন লোভাতুর দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্বব্যাপী কূটনৈতিক–রাজনৈতিক–অর্থনৈতিক সংকটকে আরো ঘনীভূত করবেই। সাম্প্রতিক তীব্র শৈত্য প্রবাহ ও ঠান্ডাজনিত কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়ার নেতিবাচক প্রভাব শস্য উৎপাদনেও পরিলক্ষিত। এরই মধ্যে পর্যাপ্ত চালের মজুদ ও সরবরাহ সচল থাকা সত্ত্বেও চালের বাজারের অস্থিরতায় সিন্ডিকেটের কারসাজি অতিমাত্রায় দৃশ্যমান। গ্যাস সংকটে পুরোদেশই মুখ থুবড়ে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সচেতন মহলের বোধে আসছে না, কেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা কর্তৃপক্ষ পূর্ব থেকেই বিষয়গুলো অনুধাবন ব্যতীত নিশ্চুপ থেকে সংকট বিস্তারে তাদের অজ্ঞতাকে বিকাশমান করছে। সুপরিকল্পিতভাবে সম্ভাব্য সমস্যাসমূহকে উপলব্ধিতে না এনে ঘটনা উদ্ভূত হওয়ার পর মুখরোচক দুঃখপ্রকাশে জনগণকে আশ্বস্ত করার সুযোগ নেই।
নতুন সরকারের কাছে জনগণের বিনীত নিবেদন যাদেরকে মন্ত্রী–উপদেষ্টা–সাংসদ বিভিন্ন পুরস্কারে পদায়ন করেছেন নিশ্চয় দেশের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারকদের বিবেচনায় তারা যোগ্যতম ব্যক্তিত্ব। অভিজ্ঞতা–মেধা ও দেশ পরিচালনায় তাদের যোগ্যতা অবশ্যই সরকার অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে মূল্যায়ন করেছে। জনগণের প্রশ্ন হচ্ছে, যদিও অতি স্বল্প সময়ের মধ্যে সমস্যাসমূহ ধারণ বা পর্যাপ্ত তথ্য–উপাত্ত সংগ্রহ সহজ বিষয় নয়; কিন্তু যারা দীর্ঘ সময় ধরে একই মন্ত্রণালয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়েছেন বিরাজিত সমস্যা সমূহ সম্পর্কে তাদের তো না জানার কথা নয়। মনে রাখতে হবে জনগণকে ধোকা দেওয়ার তেমন আর পরিবেশ বাংলাদেশে নেই। ধারণায় আনা অত্যন্ত জরুরি যে, জনগণ এখন অনেক বেশি সচেতন এবং অধিকতর সোচ্চার কন্ঠে অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে পিছ পা হবে না। সাধারণ মানুষের দাবি, জনপ্রত্যাখিত ও প্রচণ্ড অজনপ্রিয় কতিপয় ব্যক্তি বিশেষ–প্রতিষ্ঠানের নির্লজ্জ চক্রান্ত–ষড়যন্ত্র অতিশয় সক্রিয়। তাদের উল্লেখ্য নষ্টামি বুমেরাং হয়ে বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ গণপ্রতিরোধে এর অবসান ঘটলেও এখনও একইভাবে সমচরিত্রের কুশীলবরা গোপনে–অদৃশ্যে তাদের পূর্ব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে তৎপর রয়েছে। প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয়ে তাদের বেপরোয়া পদচারণা জোরালোভাবে অনুভূত। দেশের সার্বিক অদম্য উন্নয়ন অগ্রগতির বিশ্বস্বীকৃত অবস্থানকে প্রাধান্য না দিয়ে বৈশ্বিক সংকটের ধারাবাহিকতায় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি ও ডলার–জ্বালানি সংকট ইত্যাদি অধিকমাত্রায় উচ্চকিত করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে জনগণকে উসকে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।
১০ জানুয়ারি ২০২৪ দ্বাদশ জাতীয় সংসদের আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের প্রথম সভায় নির্বাচিত এমপিদের উদ্দেশ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এই নির্বাচনে গণতন্ত্রের বিজয় হয়েছে, জনগণের বিজয় হয়েছে। ষড়যন্ত্র ছিল, ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। এসব ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। ঐক্যবদ্ধ থেকে ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করতে হবে। কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না।’ তিনি বাংলাদেশে বসে অন্য কোনো দেশে সন্ত্রাসী হামলা চালাতে কাউকে অনুমতি না দেওয়ার বা মেনে না নেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত এবং বঙ্গবন্ধুর ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন বাস্তবায়ন অব্যাহত রাখতে সকল প্রকার ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করতে সকলের কাছে দোয়া প্রার্থনা করেন।
বীরের জাতি হিসেবে বাঙালি বঙ্গবন্ধুর কন্যার নেতৃত্বে বরাবরই প্রমাণ করেছে কোন বৈদেশিক চাপ–প্রভাবে জাতিরাষ্ট্র ন্যূনতম কুন্ঠাবোধ করে না। নির্বাচনের বহুকাল আগে থেকে শুরু করে যেভাবে চক্রান্ত–ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল দেশব্যাপী বুনন হয়েছে; সন্ত্রাসী–নাশকতাকারী–জঙ্গি ও পরাজিত অন্ধকারের শক্তিসমূহের নানা অপকৌশল নতুন করে চক্রান্ত–ষড়যন্ত্রকে চাঙ্গা করার বিভৎষতা অতিশয় কার্যকর। জনগণ অবশ্যই অতীতের মতো সকল চক্রান্ত–ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়ে উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে সমুন্নত রেখে দেশপ্রেমের প্রজ্বলিত অবদান সমাসীন রাখবেন। ইতোমধ্যে ষড়যন্ত্রের কুয়াশা ভেদ করে কথিত দেশসমূহের প্রতিনিধিদের নতুন সরকারের সাথে সহযোগিতা অব্যাহত এবং অংশীদারিত্বের নানা চুক্তি সম্পাদনের আশাব্যঞ্জক বক্তব্য জনগণকে অনুপ্রাণিত করছে। নিবিড়ভাবে আশা করা যায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ধারাবাহিক নেতৃত্বে গৌরবের শিখরে স্বাধীন–সার্বভৌম বাংলাদেশের লালসবুজের পতাকা নিরন্তর অনন্য মর্যাদায় উড্ডীন থাকবেই।
লেখক : শিক্ষাবিদ, সাবেক উপাচার্য চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়