তপ্ত রোদ কিংবা বৃষ্টিতেও আদরের সন্তান ছাত্র–ছাত্রীরা কঠিন একদায়িত্ব পালনে ব্রত। কদিন আগেও যাদের ভার্চুয়াল ডিভাইসে আসক্ত বলেছিলাম! এই আগ্রহ, এই উদ্দিপনা, এই দায়িত্ববোধ তাদের কর্মঠ হতে নিশ্চয় অনুেপ্েররণা জোগাবে! হঠাৎ করে ট্রাফিক ব্যাবস্থাপনা ভেঙে পড়ার পর আনসার বাহিনীর সাথে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে যোগ দেয় স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা। প্রথম দু–একদিন ঢাকার কিছু স্থানে দায়িত্ব পালন করার পর পর্যায়ক্রমে দেশের সব বিভাগীয় শহর গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কোমল ছাত্রছাত্রীদের এই উদ্যোগে ট্রাফিক ব্যবস্থায় প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
ক্লান্ত শরীরে কখনো ছাতা হাতে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ, হাতে পানির বোতল, কিছুক্ষণ পর একটু পানি পান, রংসাইডে গেলে কঠোরভাবে দমন! হেলমেট কই? না থাকলে অনুরোধ কিংবা মৃদু পানিশমেন্ট! বাহ! এই এইতো লিডারশীপ! এই দায়িত্ববোধ যেন নেতৃত্বের সোপান! সরেজমিনে দেখা যায় যাত্রীদের পাশাপাশি যানবাহন চালকরাও সন্তুষ্ট! বরং কিছু ট্রাফিক পুলিশের হয়রানির কথাও উঠে এসেছে! যদিও আমরা চাই অতিসত্বর পুলিশ ভাইয়েরা কাজে ফিরে আসুক কারণ এই গুরুদায়িত্ব পালন করা পুলিশ ছাড়া সম্ভব নয়! আসুন আমরা পুলিশকে সহযোগিতা করি।