চবিতে সমুদ্রবিজ্ঞান দশকের কর্মসূচি উদ্বোধন

| মঙ্গলবার , ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ at ৫:০০ পূর্বাহ্ণ

জাতিসংঘের ইউনেস্কো কর্তৃক গঠিত ওহঃবৎমড়াবৎহসবহঃধষ ঙপবধহড়মৎধঢ়যরপ ঈড়সসরংংরড়ড়হ (ওঙঈ) ২০২১ থেকে ২০৩০ পর্যন্ত এ ১০ বছরকে সমুদ্র বিজ্ঞানের দশক ঘোষণা করেছে। সমুদ্র সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ বাড়াতে, সামুদ্রিক পরিবেশ এবং সমুদ্র সম্পদ ও শক্তির টেকসই অন্বেষণ ও আহরণের জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে এবং সমুদ্র গবেষণায় যথাযথ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উন্নয়নে অনুপ্রাণিত করতে তথা সমুদ্র শিক্ষা ও গবেষণার প্রসারের জন্য জাতিসংঘ আগামী দশককে (২০২১২০৩০) সমুদ্রবিজ্ঞান ও টেকসই উন্নয়নের দশক হিসেবে ঘোষণা করেছে। গত ২৭ সেপ্টেম্বর উপাচার্য দপ্তরে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়নের জন্য সমুদ্রবিজ্ঞান দশক (২০২১২০৩০) বাস্তবায়নে চবি ওশানোগ্রাফি বিভাগের কর্মসূচি উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। এ সময় চবি মেরিন সায়েন্স এন্ড ফিশারিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. রাশেদউননবী, উক্ত কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইসচেয়ারম্যান চবি ওশানোগ্রাফি বিভাগের সভাপতি ড. মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দীন, উক্ত বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম, সহকারী অধ্যাপক মো. এনামুল হক এবং সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম সরকার উপস্থিত ছিলেন। উপাচার্য তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে ভারতীয় মহাসাগরীয় কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইসচেয়ারম্যান নিযুক্ত হওয়ায় ড. মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দীনকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশসহ বিশ্বের সমুদ্রতীরবর্তী অঞ্চলগুলোর অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য সমুদ্রসম্পদ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ সম্পদ দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনেও গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম। এ জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে সমুদ্রকেন্দ্রীক টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা। তিনি অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জনে সমুদ্র বিষয়ে অধিকতর গবেষণা পরিচালনার ওপর গুরত্বারোপ করেন। উপাচার্য কমিটির কার্যক্রমের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধগবেষণায় শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ততা বাড়ানো হবে
পরবর্তী নিবন্ধতথ্য অধিকার নিশ্চিত হলে দুর্নীতি হ্রাস ও সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে