চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক পরিষদ : ‘শুভ কর্মপথে ধর নির্ভয় গান’

রাশেদ রউফ | মঙ্গলবার , ৬ মে, ২০২৫ at ৭:৩৭ পূর্বাহ্ণ

দুঃখ কষ্ট আর বেদনার চাপে

আমার আকাশ জুড়ে তারাগুলো কাঁপে

বারাবার মন শুধু শৈশবে ছোটে

পেছনে তাকালে বুক হু হু করে ওঠে’।

স্মৃতি কখনো মধুর, কখনো বেদনার। কখনো প্রীতিময়, আবার কখনো ভীতিময়। নানা ধরনের স্মৃতি আমাদের রহস্যময় মস্তিষ্কে ভিড় জমায়। শৈশব স্মৃতি, স্কুল জীবনের স্মৃতি, কলেজ জীবনের স্মৃতি কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের স্মৃতি। এই স্মৃতিময় দিনগুলি আমাদের কর্মময় জীবনের নানা মুহূর্তে ভেসে ওঠে মনের পর্দায়। হেমন্তের সেই বিখ্যাত গানের কথা মনে পড়ে: ‘মুছে যাওয়া দিনগুলো আমায় যে পিছু ডাকে/ স্মৃতি যেন আমারই বেদনার রঙে রঙে ছবি আঁকে।’

স্মৃতিময় আর প্রীতিময় দিনগুলোকে মনোমন্দিরে উজ্জ্বল করে রাখার জন্যে নানারকম উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গঠিত হয়েছে বিভাগওয়ারী ‘অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’। সম্মিলিতভাবে গঠিত হয়েছে ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’। আমি নিজেও যুক্ত হয়েছি চবি গণিত বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সাথে। মিলিত হয়েছি একই পতাকাতলে।

লেখালেখি ও সাংবাদিকতা পেশার কারণে অনেকে বিশ্বাস করতে চান না যে আমি পড়াশোনা করেছি গণিত নিয়ে। আমি ১৯৮০ সালে এসএসসি, পরবর্তীকালে এইচএসসি পাস করার পর ভর্তি হই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে। ১৯৮৬ সালে অনার্স ও ১৯৮৭ সালে মাস্টার্স করেছি এ বিষয়ে। সংগঠনপ্রীতি থাকা সত্ত্বেও বহু দিন দূরে ছিলাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক সাংগঠনিক তৎপরতায়। চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট কলেজের গণিতের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক শিপন চন্দ্র দেবনাথএর পীড়াপীড়িতে যুক্ত হই ‘চবি গণিত অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’এর সঙ্গে। সেখানে পাই আমার পুরনো বন্ধু তাজুল ইসলাম (সম্প্রতি প্রয়াত), সুপ্রতিম বড়ুয়া, পরিমল ধর, ফেরদৌসী বেগম, মোহাম্মদ শাহ আলম, মর্জিয়া আক্তার লুসি, দীনাসহ অনেককে। এরা সবাই এখন বড় বড় দায়িত্ব পালন করছে। এরা আমাকে এতো ভালোবাসে যা ভাষায় ব্যক্ত করা কঠিন। বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাওয়ার পর অ্যালামনাই এসোসিয়েশন থেকে আমাকে সম্মান জানানো হয়েছে। তখন পেলাম রেজাউল করিম স্বপন ও মো. মাজহারুল হকের মতো দক্ষ সংগঠককে। এরপর নানা কৃতী জনের সঙ্গে যুক্ত হতে হতে আমি ‘গণিত অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’এর একজন কর্মী হয়ে যাই।

চবি গণিত অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’ ইতোপূর্বে অনেক কাজ করেছে, অনেক অনুষ্ঠান করেছে সফলভাবে। বলা বাহুল্য, স্মৃতিময় দিনগুলোকে উজ্জ্বল করে রাখার জন্যে আমরা, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা আয়োজন করি গণিত বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী মিলনমেলা ২০১৯। অত্যন্ত আনন্দ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত এই মিলনমেলায় অংশ নিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সব ব্যাচের ছাত্রছাত্রীরা। ২৫ জানুয়ারি ২০১৯ ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তন ও ২৬ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গণিত বিভাগের প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের সাথে দেখা হওয়ার আনন্দ মনে জাগ্রত। ছুটির দিন থাকায় সমকালীন শিক্ষার্থীদের পদচারণা ছিলো না। কেবল গণিত বিভাগের ছাত্রছাত্রী এবং তাদের পরিবারপরিজনের দীপ্ত পদচারণায় মুখরিত ছিলো ক্যাম্পাস। এই অনুষ্ঠানে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন সবাই। পুরনো বন্ধুদের দেখা পাওয়া, আড্ডায় মিলিত হওয়া, ছবি তোলা সব মিলিয়ে এক অভাবনীয় মিলনমেলা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি সে দিন। বন্ধুদের কথা তো শেষ হয় না, সময় ফুরিয়ে যায়আড্ডা শেষ হতে চায় না। মঞ্চের গোছানো অনুষ্ঠানের বাইরেও প্রাণময় আড্ডা হলো মিলনমেলার বড় প্রাপ্তি। রবীন্দ্রনাথের কবিতার মতো বলা যায়: ‘এতো কথা আছে, এতো গান আছে, এতো প্রাণ আছে মোর, এতো সুখ আছে, এতো সাধ আছে, প্রাণ হয়ে আছে ভোর।’

সেই সুবর্ণজয়ন্তী মিলনমেলা উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছিলো স্মরণিকা ‘সুবর্ণস্মৃতি’। সংকলনে সুবর্ণজয়ন্তী মিলনমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের ছবি, অনুষ্ঠানের কিছু নির্বাচিত ছবি ও প্রাসঙ্গিক কিছু লেখা সন্নিবেশিত হয়েছে। এর পর আমরা সমাবেশ কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজন করলাম গণিত মিলনমেলা। পরে করোনার ঘাত প্রতিঘাতে আর কোনো অনুষ্ঠান করা না গেলেও ‘চবি গণিত অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’এর কার্যক্রম থেমে থাকে নি। সেই ধারাবাহিকতায় ৮ই জানুয়ারি ২০২২ চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে গণিত মিলনমেলা ২০২২।

উল্লিখিত বন্ধুজন ছাড়াও যাঁদের সংস্পর্শ আমাকে প্রীত ও কৃতার্থ করেছে, তাঁদের মধ্যে আছেন : প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউছুপ (সাবেক চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড), মোঃ আসহাব উদ্দিন (সাবেক প্রধান নির্বাহী, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন), প্রফেসর মো. গিয়াস উদ্দিন (সাবেক অধ্যক্ষ, ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম), প্রফেসর মো. আমানউল্লাহ (সাবেক চেয়ারম্যান, গণিত বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়), প্রফেসর মোহাম্মদ আবদুল আলিম (অধ্যাপক, গণিত বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়), প্রফেসর আমিরুল মোস্তফা (সাবেক সচিব, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড), প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার দেব (সাবেক বিভাগীয় প্রধান, গণিত বিভাগ, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়), মুহাম্মদ মহসীন চৌধুরী (ম্যানেজার, বেঙ্মিকো), প্রফেসর রণজিৎ কুমার দত্ত (অধ্যক্ষ, গাছবাড়িয়া সরকারি কলেজ), আজিজুল হক নিউটন, (সাবেক পরিচালক, আঞ্চলিক তথ্য অফিস, চট্টগ্রাম), মনিলাল দাশ (সিইও, স্টান্ডার্ড এশিয়াটিক অয়েল কোম্পানি লিমিটেড), প্রফেসর মোহাম্মদ হাসানুল ইসলাম (অধ্যক্ষ, রামু সরকারি কলেজ) অধ্যাপক মোহাম্মদ কামাল হোসেন (সহযোগী অধ্যাপক, গণিত বিভাগ, সরকারি সিটি কলেজচট্টগ্রাম), রূপক কুমার রক্ষিত (ডিজিএম, রূপালী ব্যাংক লি.), মোহাম্মদ ফজলুল হক (ডিজিএম, জনতা ব্যাংক), শ্রীবাস দাশ (সিনিয়র শিক্ষক, চট্টগ্রাম গ্রামার স্কুল), মোহাম্মদ ইমরুল কাদের (ব্যবস্থাপক, হিউম্যান রিসোর্স, আবুল খায়ের গ্রুপ), কর্নেল মাইমুনুল করিম চৌধুরী (অধ্যক্ষ, সিলেট ক্যাডেট কলেজ), উর্মিলা চৌধুরী (সহকারী শিক্ষক, রেডিয়েন্ট স্কুল ও কলেজ), এসএম শাহনূর (আইনজীবী, জজ কোর্ট), অধ্যাপক ইফতেখার মনির (বিভাগীয় প্রধান, গণিত ও রেজিস্ট্রার, চট্টগ্রাম প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়), ঢালী মোহাম্মদ শোয়েব নাজির (সিনিয়র হাইড্রোগ্রাফার, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ), আলী আজগর (এভিপি, ডাচ বাংলা ব্যাংক, আগ্রাবাদ), অধ্যাপক বিধান দত্ত (বেপজা স্কুল এন্ড কলেজ), মো. আমজাদ হোসেন (সাবেক অধ্যক্ষ, চাইল্ড হেভেন স্কুল), আলফাজ (ন্যাশনাল লাইফ ইন্সুরেন্স), নজরুল ইসলাম (আলিকো), প্রদীপ দা (অধ্যাপক, এজে চৌধুরী কলেজ), আনিস ফারুক, শাহাদাত হোসেন, অধ্যাপক জেসমিন আক্তার, বনসাই খ্যাত আরিফ, হাফিজুল ইসলামসহ অনেকেই (এই তালিকাও দীর্ঘ)

চবি গণিত অ্যালামনাই এসোসিয়েশন’এর সভাপতি প্রফেসর ড. মো: আশরাফুল ইসলামের কথা তো বলতেই হয়। যিনি এই সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেছেন। এঁদের সবার সহযোগিতায় আমরা আছি ‘মেধার, বিজ্ঞানের, গণিতের, শুভ প্রয়াসের ও শুভবাদের’ সঙ্গে।

.

দীর্ঘদিন ধরে একটা স্বপ্ন বুনছিলাম মনে মনে। সেটি হলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষক এবং বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী, যাঁদের বই প্রকাশিত হয়েছে, তাঁদের নিয়ে একটা কাজ করা। তাঁদের পরিচিতি ও তাঁদের প্রকাশিত গ্রন্থ নিয়ে একটা সংকলন করা। এ বিষয়ে ভাষাবিজ্ঞানী ড. মাহবুবুল হকের সঙ্গে কথা বলে কাজ কিছুটা এগিয়ে নিয়েছিলাম। পরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা স্থগিত রাখা হয়। এরইমধ্যে প্রাবন্ধিক অধ্যাপক কাঞ্চনা চক্রবর্তীকে এ বিষয়ে অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে কাজটি তাঁকে করার জন্য বলি। তিনি কথামতো মোটামুটি একটি গ্রন্থ দাঁড় করান। বইয়ের নাম দিলেন– ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫০ বছর : প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের সাহিত্যচর্চা’। এটি প্রকাশিত হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে। অনেকজনের তথ্য এখানে বাদ পড়লেও বইটি একটি মূল্যবান গ্রন্থ হিসেবে সুধী পাঠকের দৃষ্টিতে এসেছে। এ বিষয়ে আমরা কয়েকজন সাহিত্যসেবী নিজেদের মধ্যে আলোচনায় বসেছি। ভেবেছি, শুধু সংকলন প্রকাশ নয়, সামগ্রিকভাবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের লেখালেখির চর্চাকে আরো গতিময় করে তোলা ও তাঁদের সৃষ্টিকর্মের যথাযথ মূল্যায়নের জন্য একটি সংস্থা গঠন করা দরকার। যার নাম হতে পারে ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক পরিষদ’।

এ বিষয়েও ড. মাহবুবুল হক অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর কারণে এ কাজটিও বন্ধ হয়ে যায়। এবার নতুন করে আবারও ভাবছি আমরা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষক এবং বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী, যাঁদের বই প্রকাশিত হয়েছে, অথবা, দীর্ঘদিন ধরে লেখালেখি করছেন, তাঁদের নিয়ে ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় লেখক পরিষদ’ গঠন করার ইচ্ছে। ইতোমধ্যে আমরা কিছু উদ্যোক্তা সদস্য পেয়েছি। তাঁরা বসে গঠনতন্ত্র তৈরি করবেন এবং সেই আলোকে সংগঠন পরিচালিত করবেন। কেবল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লেখকদের নিয়ে গঠিত এই সংস্থার কার্যালয় চট্টগ্রামে হলেও দেশ বিদেশের প্রাক্তন শিক্ষকশিক্ষার্থীরা এতে যুক্ত হতে পারবেন।

গঠনতন্ত্র তৈরি হলে এই সংস্থার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ জানা যাবে। তবে একটা প্রচ্ছন্ন ধারণা আমি এখানে দেওয়ার চেষ্টা করছি। পরিষদের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য হবে: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষক এবং বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী, যাঁরা লেখক, তাঁদের মাঝে আন্তঃযোগাযোগ প্রতিস্থাপন করা; সাহিত্যের অগ্রগতিতে ভূমিকা পালনকারী ব্যক্তিদের সৃষ্টিকর্মের মূল্যায়ন করা; সাহিত্যের প্রবহমান ধারাকে আরো বেগবান ও সুসংহত করার লক্ষ্যে ভূমিকা গ্রহণ করা; বছরে অন্তত একবার কোনো এক সুবিধাজনক স্থানে লেখকদের মিলনমেলার আয়োজন করা; সঙ্গে বইমেলার আয়োজন করা; সাহিত্যে যাঁদের বিশেষ অবদান রয়েছে, সেই সব প্রয়াত ব্যক্তিত্বদের জীবনী ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে আলোচনা, রচনা সংগ্রহ এবং প্রয়োজনে পুনঃপ্রকাশ করা; বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালার আয়োজন করা; সাময়িকীবুলেটিন প্রকাশ করা; পরিষদের সেইসব সদস্য, যাঁরা আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে বই প্রকাশ করতে পারছেন না, অথচ দীর্ঘদিন ধরে সাহিত্যচর্চা করে মেধার স্বাক্ষর রেখে চলেছেন, তাঁদের বই প্রকাশে সহায়তা করা; গবেষণায় উৎসাহিত করা এবং প্রয়োজনে সহায়তা দান করা; প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনে প্রয়োজনীয় বিবেচিত হতে পারে এমন অন্যান্য সব কার্যক্রম গ্রহণ করা। আপাতত এটুকু। এই লেখক পরিষদের সঙ্গে যাঁরা জড়িত হতে আগ্রহী, তাঁদের নিম্নলিখিত মোবাইল ফোনে বা ইমেইলে যোগাযোগ করতে অনুরোধ জানাই। আমরা সেই অনুযায়ী তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবো আশা রাখি। মোবাইল : ০১৮১৮০১৬৫৮০।

ইমেইল : rashedrouf@gmail.com

শুভ কর্মপথে ধরনির্ভয় গান।

সব দুর্বল সংশয় হোক অবসান।”

লেখক : সহযোগী সম্পাদক, দৈনিক আজাদী;

২০১৬ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত ফেলো।

পূর্ববর্তী নিবন্ধকিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজন কঠোর পদক্ষেপ
পরবর্তী নিবন্ধসিটি মেয়রের ঘোষণা চেয়ে ফয়জুল করীমের করা মামলা খারিজ