গাজায় বিমান থেকে ফেলা হচ্ছিল ত্রাণ। এ সময় ত্রাণের বাক্সের নিচে চাপা পড়ে জাকারিয়া ঈদ নামে ১৫ বছর বয়সী এক ফিলিস্তিনি কিশোরের প্রাণ গেছে। খবর আল জাজিরার। ঈদের ভাই বলেন, অনাহারে আমার ভাই ত্রাণ নিতে গিয়েছিল। ত্রাণের বাক্সের নিচে চাপা পড়ে তার প্রাণ গেছে। গাজায় অবরোধের কারণে ক্রসিংয়ের মাধ্যমে ত্রাণ প্রবেশ করতে পারছে না। এখন বিমান থেকে ত্রাণ ফেলা হচ্ছে, এতে আমাদের শিশুদের প্রাণ যাচ্ছে। জাতিসংঘ বারবার সতর্ক করে বলেছে, বিমান থেকে সাহায্য ফেলা বিপজ্জনক ও অকার্যকর। তারা ইসরায়েলকে স্থলপথে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিতে বলেছে। খবর বাংলানিউজের।
এদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় অনাহারে আরও ১১ জনের প্রাণ গেছে। গাজায় ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরুর ফলে যুদ্ধ শুরু থেকে অনাহারে প্রাণহানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১২ জনে, যার মধ্যে ৯৮ জন শিশু। ইসরায়েলি হামলায় শনিবার গাজায় অন্তত ৪৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ৪০ জন সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করছিলেন।