খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী পরিষদের (২০২৫–২০২৭) নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ৪৪ প্রাথী। গত দুইদিন ধরে মোট ৪১ পদে এসব মনোনয়নপত্র জমা পড়ে। এবার সম্ভাব্য নির্বাচন হতে পারে দুটি সম্পাদকীয় পদ ও ২৫টি নির্বাহী সদস্যসহ মোট ২৭ পদে। এছাড়া সভাপতি–সাধারণ সম্পাদকসহ বাকি ১৪ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিসেবে কেউ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেনি। ইতোমধ্যে সভাপতি পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মীর গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ আবদুস সালা। এছাড়া সিনিয়র সহ–সভাপতি পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন আহমদ রশীদ আমু, সহ–সভাপতি পদে মো. আবসার উদ্দিন ও অনিল চন্দ্র পাল, সাধারণ সম্পাদক পদে মো. আমিনুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আলমগীর পারভেজ, সহ–সাধারণ সম্পাদক পদে রেজাউল করিম আজাদ ও আবদুর রাজ্জাক, অর্থ সম্পাদক পদে নুরুল আলম, সহ–অর্থ সম্পাদক পদে মীর মোহাম্মদ সাজ্জাদ উল্লাহ, সংগঠনিক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ আবু বক্কর, সমাজ কল্যাণ, ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক পদে খোরশেদ আলম, আইন বিষয়ক সম্পাদক পদে মো. রফিকুল আলম ও মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, প্রচার প্রকাশনা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ফরিদুল আলম, বন্দর কাস্টম ও ভ্যাট বিষয়ক সম্পাদক পদে রাইসুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক পদে মুহাম্মদ আকবর আলী ও সালাউদ্দিন। এছাড়া নির্বাহী সদস্যের ২৫টি পদের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ২৮ জন। অর্থাৎ মোট ৪১ পদের জন্য মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ৪৪টি।
জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনের নির্বাচন কমিশনার মো. জামাল হোসেন দৈনিক আজাদীকে বলেন, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনের জন্য ৪১ পদের বিপরীতে মোট ৪৪টি মনোনয়নপত্র আমরা গ্রহণ করেছি। নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী আগামীকাল (আজ) মনোনয়নপত্র যাচাই বাচাই করে প্রকাশ করা হবে। ৬ ফেব্রুয়ারি আপত্তি গ্রহণ, ৮ ফেব্রুয়ারি আপিল শুনানি ও নিস্পত্তি এবং ১০ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীতা প্রত্যাহারের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া ১২ ফেব্রুয়ারি চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ ও ব্যালট নম্বর বরাদ্দ দেয়া হবে। সবশেষে ২৪ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ করা হবে।