চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, গাছপালা ও বনভূমি যেমনিভাবে আমাদের জন্য অঙিজেন সরবরাহ করে ঠিক তেমনিভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবল থেকেও পরিবেশকে রক্ষা করে। নগরায়নের ক্রমবর্ধমান চাহিদার ফলেও ধ্বংস হচ্ছে বনভূমি। বিলুপ্ত হচ্ছে জীবজন্ত ও বন্যপ্রাণী। এতে হুমকির মুখে পড়ছে দেশ ও মানুষ। তাই এটি প্রধানমন্ত্রীর বৃক্ষরোপন কর্মসূচি একটি কার্যকর উদ্যোগ। গতকাল শুক্রবার কাট্টলী সিটি কর্পোরেশন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, মুজিব শতবর্ষকে সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ১ কোটি গাছ লাগানোর কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় তিলোত্তমা চট্টগ্রাম ও পরিবেশ রক্ষায় চসিকের ৫ লাখ বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সামাজিক সংগঠন ‘তিলোত্তমা’কে ইতোমধ্যে চসিকের পক্ষ থেকে ১০ হাজার বিভিন্ন ফলদ, বনজ ও ওষুধি চারাগাছ রোপনের জন্য বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। তিনি তিলোত্তমার সাথে সংশ্লিষ্টদের উদ্দেশে বলেন, নগরীর যেখানে খোলা, পরিত্যক্ত বা গাছ লাগানোর উপযোগী জায়গা রয়েছে সেখানেই আপনারা গাছ লাগান। এতে যে কোন প্রকার সহযোগিতার জন্য আমি প্রস্তুত। এসময় চসিকের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এ কে এম রেজাউল করিম, সুলতানুল আবেদীন চৌধুরী, নওশাদ চৌধুরী বাবলা, আলী ইস্কান্দর, তিলোত্তমার স্বত্বাধিকারী সাহেলা আবেদীন, আবু সাঈদ সেলিম, মো. হারুন বোরহান, শুভা নাজ জিনিয়া, মুক্তিযোদ্ধা আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, কৃষি অধিদপ্তরের সুবাস দত্ত, লায়ন হুমায়ুন কবির, কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আবুল কাশেম, সহকারী প্রধান শিক্ষক আশীষ বরণ সরকার, প্রভাষক শিপল দত্ত, শিক্ষক ওসমান গণি, বিশ্বজিত পারিয়াল, নীলিমা দেব রায় উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
