অধ্যাপক সালমা রহমানের ‘নোনা জলের অনুভূতি’ কাব্যের আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তরা বলেন, এ কাব্যে বিষয়বৈচিত্র্যের শৈল্পিক উপস্থিতি যেমন রয়েছে, তেমনি নিজস্ব অভিজ্ঞতা ও অনুভূতির নির্যাস চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। কবিতায় কবি নিজের জীবনের গল্প বলতে চেয়েছেন, যা আমাদের প্রত্যেকের জীবনের গল্প হয়ে উঠেছে।
নারীকণ্ঠ আয়োজিত গত ৬ জুন নগরীর কদম মোবারকস্থ অফিসে অধ্যাপক সালমা রহমানের নোনা জলের অনুভূতি কাব্যের আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন বিশিষ্ট কবি ও প্রাবন্ধিক কামরুল হাসান বাদল। বইটি নিয়ে আলোচনায় আরও অংশ নেন নারীকণ্ঠের উপদেষ্টা বিচিত্রা সেন, জিনাত আজম, নারীকন্ঠের প্রধান সম্পাদক তহুরীন সবুর ডালিয়া।
নারীকন্ঠের সম্পাদক শাহরিয়ার ফারজানার সভাপতিত্বে ও গল্পকার আহমেদ মনসুরের উপস্থাপনায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কবি আখতারী ইসলাম। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন মণিদীপা দাশ ও কবি সাজিয়া আফরিন। নোনা জলের অনুভূতির প্রকাশক খড়িমাটির কর্ণধার কবি মনিরুল মনির তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, এ কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করতে পেরে আমি সত্যিই আনন্দিত। কবিতায় কবি জীবনের গল্প বলতে চেয়েছেন।
কবি সালমা রহমান তার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, শৈশবে বিদ্যালয়ে রামসুন্দর বসাকের নীতিকথামূলক পদ্যসমূহ ও অন্যান্য পাঠ্য কবিতা আমাকে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। কবিতায় ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা–অনুভূতিকে নিজস্ব স্বরে ধারণ করতে চেয়েছি সবসময়। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন নারীকণ্ঠ পত্রিকার উপদেষ্টা ও সদস্য রোকসানা বন্যা, মহুয়া চৌধুরী, নাসরিন সুলতানা খানম, সাহানা আখতার বীথি, কানিজ ফাতেমা লিমা, আশরাফুন্নেসা, রুমি চৌধুরী, ফারহানা ইসলাম রুহী, নুরুন নাহার ডালিয়া, কবি মুয়িন পারভেজ, ব্যবস্থাপক নজরুল ইসলাম জয় প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।