চসিক নির্বাচনে ইসলামী ফ্রন্টের মেয়রপ্রার্থী এম এ মতিন বলেন, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন অটোমেশন পদ্ধতি চালু হলেও চসিকে পুরোনো পদ্ধতিতে হোল্ডিং ট্যাক্স নির্ধারণ ও আদায় করা হচ্ছে। এতে বাড়ছে ভোগান্তি, দিতে হচ্ছে বর্ধিত কর। কর আদায়ে নিযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ইচ্ছের উপর নির্ভর করছে গৃহকরের পরিমাণ। নাগরিক সুযোগ-সুবিধা না বাড়িয়ে হোল্ডিং ট্যাক্সের পরিমাণ বৃদ্ধি করা অযৌক্তিক। নির্বাচিত হলে অনলাইনভিত্তিক অটোমেশন পদ্ধতি চালু করে গৃহকর পুনর্মূল্যায়ন কার্যক্রম শুরু এবং হোল্ডিং ট্যাঙ কমানোর অঙ্গীকার করেন। গতকাল বুধবার ১নং পাহাড়তলী ও ৩নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ডের অক্সিজেন, আতুরারডিপো, নয়াহাট, ওয়াজেদিয়া, ফকিরাবাদ, কুলগাঁও, বালুছড়াসহ বিভিন্ন স্পটে নির্বাচনী গণসংযোগকালে এসব কথা বলেন তিনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, এম এ মান্নান, অধ্যক্ষ তৈয়ব আলী, অধ্যাপক জালাল উদ্দীন আজহারী, রেজাউল করিম তালুকদার, ওবাইদুল মুস্তফা কদমরসুলী, করিম উদ্দীন নুরী, নাসির উদ্দীন মাহমুদ, ইয়াসিন হায়দরী, মাস্টার মুহাম্মদ আবুল হোসাইন, খালেদুর রহমান হাশেমী, অধ্যাপক আব্দুর রহিম মুনিরী প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।