ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। একটা সময় নায়িকা হিসেবে দাপটের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। তবে তার পরিবারের টলিউডের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ ছিল না। পরিবারে তিনিই প্রথম অভিনয়ে আসেন। খবর বাংলানিউজের।
জানা যায়, অভিনয়ে আসার নাকি পরিকল্পনাই কোনোদিন ছিল না ঋতুপর্ণার! অভিনেত্রী নয়, ঋতুপর্ণা নাকি চেয়েছিলেন শিক্ষিকা হতে!
সামনেই মুক্তি পাচ্ছে তার নতুন সিনেমা ‘মহিষাসুরমর্দ্দিনী’। এতে একজন মহাকাশচারীর ভূমিকায় দেখা যাবে ঋতুপর্ণাকে। প্রত্যেক সিনেমার প্রতিটি চরিত্রই তার কাছে নতুন চ্যালেঞ্জ। তাহলে ‘মহিষাসুরমর্দ্দিনী’ নতুন কী চ্যালেঞ্জ নিয়ে এসেছিল ঋতুপর্ণার কাছে?
অভিনেত্রী বলেন, আমি চাই আমার প্রতিটা চরিত্র আমায় চ্যালেঞ্জ করুক। যদি খুব বেশি কমফোর্ট জোনের মধ্যে কাজ করতে হয়, মনে হয় সেরাটা দিতে পারছি না। সিনেমা মানে আমার কাছে একটা ঝড়। রোজ নতুন কিছু তৈরি হবে। এই সিনেমায় যেমন আমি একজন মহাকাশচারীর ভূমিকায় অভিনয় করছি। এই ধরনের চরিত্র আমি আগে কখনো অভিনয় করিনি। আশা করি মানুষের মন ছুঁয়ে যাবে এই চরিত্রটা।
‘মহিষাসুরমর্দ্দিনী’তে নারীদের লড়াইয়ের গল্প বলা হয়েছে। ক্যারিয়ায়ের প্রথম দিকে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর লড়াইটা কেমন ছিল? এ বিষয়ে ঋতুপর্ণা বলেন, আমি যখন ইন্ডাস্ট্রিতে আসি, একেবারে সাদা স্লেটের মতো ছিলাম। কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। আর সম্ভবত সেইজন্যেই নতুন করে অনেক কিছু লিখতে পেরেছি, শিখতে পেরেছি। সেই জায়গাটাকে আমি সবসময় সম্মান করি।