সংসদ সদস্য আব্দুল মোতালেব এমপি বলেছেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনে র আসল দাবিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করে নাশকতা করেছে বিএনপি–জামায়াত এর সন্ত্রাসীরা। কোটা আন্দোলনের সাথে মেট্রোরেল, বিটিভি ভবন, সেতু ভবন, ত্রাণ ও দূর্যোগ অধিদপ্তরের কি সম্পর্ক সেটা আমার বোধগম্য নয়। এগুলো জাতীয় সম্পদ। এই অহিংস আন্দোলনের আড়ালে সহিংসতা ছড়িয়ে সরকার পতনের দিবাস্বপ্নে বিভোর হয়ে দেশকে পিছিয়ে দেওয়া একটি সুগভীর ষড়যন্ত্র হয়েছে। এই কর্মকান্ডকে বাস্তবায়ন করার জন্য বড় অংকের বাজেট ব্যয় করা হয়েছে। যারা দেশের সম্পদ নষ্ট করবে, যারা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করবে তাদেরকে বিন্দুমাত্র ছাড় দেওয়া হবে না।
তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার যখন দেশকে যখন এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, ঠিক তখনি স্বাধীনতা বিরোধী চক্র দেশের সম্পত্তি বিনষ্টে লিপ্ত হয়েছে। নাশকতার সাথে যারা জড়িত তালিকা তৈরী করে তাদেরকে গ্রেফতার করতে হবে। ধ্বংসাত্মক কাজে লিপ্ত কাউকে ছাড় দেওয়া দেওয়া যাবে না। ৩০ জুলাই (মঙ্গলবার) সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো তুলে ধরেন। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম চৌধুরী।উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ ইনামুল হাছানের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন থানার ওসি মো. রাশেদুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সরোয়ার মামুন,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জেসমিন আকতার, মুুহাম্মদ মাহবুব আলম, শাওন ভুঁইয়া, ইউপি চেয়ারম্যান বিজয় কুমার বড়ুয়া, জয়নুল আবেদিন, হারুনর রশিদ, জাহাঙ্গীর হেলাল উদ্দিন, অধ্যক্ষ একেএম ফজলুল হক, নুরুল ইসলাম, প্রকৌশলী ইফরাত বিন মুনির, রিদুয়ানুল করিম, আবু জাফর চৌধুরী, আখতার আহমদ সিকদার, নুরুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ, অধ্যক্ষ মাওলানা শাহাদৎ হোসাইন, নিবাস দাশ সাগর, মিয়া মো, শাহজাহান, ইমরান হোসেন রকি প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।