আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত নেতৃবৃন্দ বলেছেন– দেশদ্রোহী একটি চিহ্নিত গোষ্ঠী দেশের বিভিন্ন জেলায় বিশেষতঃ ফেনী দাগনভূঁইয়া, ব্রাহ্মনবাড়িয়া ও কিশোরগঞ্জ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) উপলক্ষে আয়োজিত জশনে জুলুস ও বিভিন্ন দ্বীনি স্থাপনায় হামলা এবং একজন শান্তিপ্রিয় আহলে সুন্নাত কর্মীকে শহীদ করেছে। এহেন গর্হিত কর্মকাণ্ড দেশে হানাহানি ও নৈরাজ্যের বিস্তৃতি ঘটাবে। ভুলুন্ঠিত হবে ছাত্র জনতার সফল আন্দোলনের চেতনাবোধ। বক্তারা অনতিবিলম্বে এসব ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দ্রুত গ্রেপ্তার পূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত বায়েজিদ থানা লিয়াজোঁ কমিটির উদ্যোগে গত জুমাবার বিকেল ২টায় দেশের বিভিন্ন স্থানে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবীর (দ.) জুলুস এবং বিভিন্ন দ্বীনি স্থাপনায় ধর্মীয় উগ্রবাদী গোষ্ঠীর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে অক্সিজেন চত্বরে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা উপরোক্ত মন্তব্য করেন। মুফতিয়ে আহলে সুন্নাত অধ্যক্ষ আল্লামা ছৈয়দ মুহাম্মদ অছিয়র রহমান আলকাদেরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন– চট্টগ্রাম নেছারিয়া কামিল (এম এ) মাদরাসার সাবেক অধ্যক্ষ আল্লামা জয়নুল আবেদীন জুবাইর (ম জি আ), আল্লামা ছাদেকুর রহমান হাশেমী, বুড়িশ্চর জিয়াউল উলুম কামিল (এম এ) মাদরাসার অধ্যক্ষ আল্লামা এস এম ফরিদ উদ্দীন, মাওলানা মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সর্দার, এইচ এম মুজিবুল হক শাকুর, মাওলানা হাফেজ খালেদুর রহমান হাশেমী, মাস্টার মোহাম্মদ নুরুল আজিম, মাওলানা আবু নাছের মোহাম্মদ তৈয়ব আলী, মাওলানা মুহাম্মদ মঈনউদ্দীন চৌধুরী হালিম, ডাঃ হাসমত আলী তাহেরী, মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, মাওলানা ছৈয়দুল আলম বাহারী, মাওলানা মোহাম্মদ সরওয়ার আলম কাদেরী, মাওলানা ছৈয়দ আজিজুর রহমান, মাওলানা ফোরকান কাদেরী, মাওলানা অলিউর রহমান, মাওলানা খলিলুর রহমান, মাওলানা আবদুর শাকুর আনছারী, রেজাউল করিম বশির, হাফেজ নাঈম উদ্দীন, এস এম আবু সাদেক ছিটু ও ইঞ্জিনিয়ার রাসেদুল ইসলাম রাসেল প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।
