রোজা ইসলামের তৃতীয় স্তম্ভ। যা একটি শারীরিক ইবাদত। এ মাসে শারীরিক ইবাদতের পাশাপাশি আর্থিক ইবাদতেরও বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। রাসূল (সা.) রমজান মাসে প্রচুর পরিমাণে সদকা করতেন। তাছাড়া বর্তমানে দ্রব্যে মূল্যের উর্ধ্বেগতির জন্য জনজীবনে নেমে এসেছে অপ্রত্যাশিত দুর্ভোগ। বলাবাহুল্য, বেশিরভাগ দ্রব্য অসহায় গরিবদের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে।
অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে, অনেকের অর্থের অভাবে রমজান মাসের সেহেরি ও ইফতার কেনার পরিস্থিতি নেই। কারণ, দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতির এই দিনে অধিকাংশেরই নুন আন্তে পান্তা ফুরায় অবস্থা। সুতরাং বর্তমান আর্থিক টানা পোড়ানের এই মাসে দুঃস্থ, অসহায় গরিবদের পাশে দাঁড়ানো উচিত। তিরমিজি শরীফের ২০৭নং হাদীসে, রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে সে ওই রোজাদারের সমপরিমাণ সওয়াব পাবে। রোজাদারের সাওয়াবও কমানো হবে না।’ তাই চলুন আমাদের জন্য আমরাই দান করি।
রাশেদুল ইসলাম
শিক্ষার্থী,
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।











