যারা ধর্মকে ব্যবহার করে দেশের মধ্যে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চায়। যারা ধর্মকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করতে চায়। গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে চায়। তারাই পূজামণ্ডপে হামলা করে। গতকাল শনিবার বিকালে নগরীর জেএমসেন হলে চট্টগ্রাম মহানগর সার্বজনীন বৌদ্ধ বিহারের উদ্যোগে দানোত্তম শুভ কঠিন চীবর দানোৎসবে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া একথা বলেন।
হামলাকারীদের চিহ্নিত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সোপর্দ করতে হবে জানিয়ে ব্যারিস্টার বিপ্লব বলেন, এই চিহ্নিত করার কাজ শুধু শেখ হাসিনার নয়, এই কাজ দেশের সকল মানুষের। হামলাকারীদের রাজনৈতিক মতলব কি? এমন প্রশ্ন রেখে বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস মেনে নেয়া হবে না। প্রতিটি ধার্মিক মানুষের কাজ হচ্ছে অধার্মিক মানুষকে চিহ্নিত করে থানায় নিয়ে যাওয়া। আর যারা ফেসবুকে মিথ্যা গুজব ছড়ায় তাদেরকেও চিহ্নিত করতে হবে। মতলববাজ লোক যারা ধর্মকে ব্যবহার করে আদর্শের চেয়ে তার ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিল করতে চায় এদেরকেও চিহ্নিত করতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল মানুষের সমান অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করার কাজ করে যাচ্ছেন।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মো. কামরুল হাসান, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সমিতির চেয়ারম্যান অজিত রঞ্জন বড়ুয়া, বাংলাদেশ বৌদ্ধ কৃষ্টি প্রচার সংঘের সিনিয়র সহ-সভাপতি ড. বিকিরণ প্রসাদ বড়ুয়া। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












