আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ও হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত বলেছেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এই দেশের সংখ্যালঘুদের সমঅধিকার, সমমর্যাদার জন্য লড়াই করে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংখ্যালঘু স্বার্থবান্ধব। সংখ্যালঘুরা শান্তিতে থাকুক এটা প্রধানমন্ত্রী চান। কিন্তু দলের ভেতরে কয়জন চায়? এ নিয়ে আমাদের ভেতরে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। ২০০৮ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকার রাষ্ট্রীয় সামপ্রদায়িকতাকে পেছনে ফেলে এগোনোর প্রক্রিয়া শুরু করেছিল। কিন্তু এরপরও ২০১১ সাল থেকে আমরা এদেশের ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সমপ্রদায় রাজনৈতিক ও সামাজিক সামপ্রদায়িতকতার শিকার হচ্ছি। উদ্দেশ্যমূলকভাবে ধর্ম অবমাননার মিথ্যা গুজব রটিয়ে একের পর এক ঘটনার জন্ম দেওয়া হচ্ছে। এ থেকে আমরা পরিত্রাণ চাই। তিনি গত ১ জুলাই সন্ধ্যায় নগরীর দেওয়ানজী পুকুর পাড়স্থ তাঁর বাসভবনে মহানগর পূজা উদ্যাপন পরিষদের নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন। এসময় নবনির্বাচিত পূজা পরিষদ নেতৃবৃন্দ অ্যাড. রানা দাশগুপ্তকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর পূজা পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি লায়ন আশীষ কুমার ভট্টাচার্য্য ও সাধারণ সম্পাদক হিল্লোল সেন উজ্জ্বল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুমন দেবনাথ, সদ্য বিদায়ী সাধারণ সম্পাদক শ্রীপ্রকাশ দাশ অসিত, পরিষদ কর্মকর্তা সুকান্ত মহাজন টুটুল, বিপ্লব সেন, অঞ্জন দত্ত, রাজন দাশ, অর্পণ ধর, অসীম দে, সবুজ দাশ প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।












