চড়তে থাকা দাম কমাতে পেঁয়াজ আমদানিতে শুল্ক প্রত্যাহারের পাশাপাশি চিনির শুল্ক ১০ শতাংশ ছাড় দিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার এই পণ্য দুটির আমদানির শুল্ক ছাড় দিয়ে আলাদা দুটি পরিপত্র জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (শুল্ক নীতি) সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া। খবর বিডিনিউজের।
ফলে এখন পেঁয়াজ আমদানিতে যে ৫ শতাংশ শুল্ক ছিল, তা পুরোটাই মওকুফ করে শূন্য শুল্কে আমদানির সুযোগ দিয়েছে এনবিআর। চিনির ওপর আরোপিত ৩০ শতাংশ রেগুলেটরি শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। এই নির্দেশনা আগামী বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বলবৎ থাকবে বলে পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়। রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বৃদ্ধির অজুহাতে চিনি সয়াবিন তেল ও পেয়াজের দাম হঠাৎ বৃদ্ধি পায়। দেশের বাজারে প্রতি কেজি চিনির দাম ৮৫ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। এর আগে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৬০ থেকে ৬৫ টাকা। গত প্রায় ১৫ দিন ধরে দেশের বাজারে পেয়াজের অতিরিক্ত দামে বিক্রি হচ্ছে। ৪৫ থেকে ৫০ টাকার পেঁয়াজের দাম হঠাৎ বৃদ্ধি পেয়ে ৮৫ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বৃদ্ধি পেয়ে প্রতি লিটার প্রায় দেড়শ টাকার কাছাকাছিতে চলে গেলেও এই ভোগ্যপণ্যটির বিষয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি সরকার।












