গাউসিয়া কমিটি বাংলাদেশ চন্দনাইশ উপজেলার ব্যবস্থাপনায় গত ৭ অক্টোবর বাদে জোহর পাঠানদন্ডীতে রাহমাতুল্লিল আলামীন কনফারেন্স ’২৩ ও পাঠানদন্ডী তাহেরীয়া ছাবেরীয়া সুন্নিয়া আলিম মাদ্রাসা মাঠে মহিলাদের বায়তের কার্যক্রম–তালিমি জলসা অনুষ্ঠিত হয়। কনফারেন্সে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হুজুর কিবলা পীর সাবির শাহ বলেন, সন্তান কুপথ থেকে ফিরে আসলে যেভাবে মা–বাবা অশেষ খুশি হন, তেমনি তাওবা করলে আল্লাহ পাক অশেষ খুশি হন। অসৎ পথ থেকে গুনাহগার মানুষকে আল্লাহ ও রাসুলের (দ.) পথে ফিরিয়ে আনতে পবিত্র কুরআন নির্দেশনা দিয়েছে। হুজুর কিবলা আরো বলেন, তাওবার মাধ্যমে আল্লাহ ও রাসুলকে রাজি রাখতে এবং তাকওয়া ভিত্তিক পরিশুদ্ধ জীবনের জন্য বায়আত করানো হয়েছে। কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম চৌধুরী, আনজুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্টের সিনিয়র ভাইস–প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ মহসিন, মুহাম্মদ শামসুদ্দীন, মুহাম্মদ কমর উদ্দীন সবুর। মুহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রফেসর মুহাম্মদ আবদুল মান্নান, এড. মোজাম্মেল হক ফারুকী ও জিএম শাহাদত হোসাইন মানিকের যৌথ পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, শায়খুল হাদীস আশরাফুজ্জমান আলকাদেরী, অধ্যক্ষ শাহ খলিলুর রহমান নিজামী, এডভোকেট মোছাহেব উদ্দীন বখতিয়ার, অধ্যক্ষ হারুন উর রশিদ আশরাফী, ভাইস–প্রিন্সিপ্যাল মুহাম্মদ জুলফিকার আলী চৌধুরী, অধ্যক্ষ আবু তালেব বেলাল, মাওলানা হাসান আল আজহারী, প্রফেসর সৈয়দ মুহাম্মদ জালাল উদ্দীন আজহারি, অধ্যক্ষ মুহাম্মদ বদিউল আলম রেজভী, মাওলানা ক্বারী মুহাম্মদ ফেরদৌসুল আলম খান আল কাদেরী, মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল গফুর খান, এটিএম আবদুস সাত্তার, মাওলানা মামুন উদ্দীন সিদ্দিকী, মাওলানা মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, মাওলানা গিয়াস উদ্দীন কাদেরী, মাওলানা মঈনুদ্দীন কাদেরী প্রমুখ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন, প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক মুহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম। কনফারেন্সে একজন হুজুর কিবলার হাতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মুসলমান হন। পরে মিলাদ কিয়াম শেষে হুজুর কেবলা দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি কামনায় বিশেষ মুনাজাত করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।