আমাদের দেশে এখনও অনেক শিশু, শ্রমিক হিসেবে বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত। তাদের শৈশবগুলো হারিয়ে যাচ্ছে হয়তো কোন হোটেলের টেবিল পরিষ্কার কিংবা গ্লাস ধোওয়া অথবা ওয়েলডিং, টেম্পো, জীপ বাস বা ট্রাক গাড়ির হেলপার এর মতোন ঝুঁকিপূর্ণ কাজে। যে শিশুটি লেখাপড়া আর খেলাধুলা করে বড় হওয়ার কথা সে আজ পারিবারিক আর্থিক অবস্থার কারণে সেই সুযোগ থেকে বঞ্চিত।আমাদের জন্য ভালো খবর রপ্তানীমুখী গার্মেন্টস তথা পোশাক প্রস্তুত শিল্পগুলো শিশু শ্রমিক মুক্ত হয়েছে।এই ভাল কাজটি সম্পন্ন হয়েছে সারা বিশ্বের ক্রেতাদের উপদেশ, আদেশ পরামর্শে এবং একপ্রকার বাধ্যতামূলক করার কারণে। কিনু্ত দেশের অন্য ক্ষেত্রগুলো হোটেল বা অন্য শিল্প প্রতিষ্ঠানে এখনও শিশু শ্রমিকগণ কাজ করছে এবং এই বিষয়ে কোন শ্রমঘন্টা সীমাবদ্ধতা নেই।এর কি কোন প্রতিকার কারও জানা আছে?শিশুশ্রম বন্ধ না হলে, শিশুদের সব অধিকার নিশ্চিত করা না গেলে দেশের অগ্রগতি হবে না। কারণ শিশুরাই আগামীর ভবিষ্যৎ। আসুন শিশু শ্রম বন্ধ করতে যে যার অবস্থান থেকে কাজ শুরু করি।
আরো খবর
ঢাকায় প্লাস্টিক কারখানায় আগুনে নিহত ১, দগ্ধ ৩২
ঢাকার কেরানীগঞ্জে প্লাস্টিক সামগ্রী তৈরির একটি কারখানায় আগুন লেগে একজনের মৃত্যু হয়েছে, দগ্ধ হয়েছেন আরও অন্তত ৩২ জন।
আজ বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টার...
x