বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী আজ

চট্টগ্রামে বর্ণাঢ্য কর্মসূচি

আজাদী ডেস্ক | শুক্রবার , ১৭ মার্চ, ২০২৩ at ৬:০৯ পূর্বাহ্ণ

বাংলাদেশে জন্ম তোমার, বাংলাদেশ/ তোমার ঘর/ বাংলা তোমার তুমি বাংলার/ তুমি বাংলার মুজিবর/ তোমার মতো আর কে আছে আপন/ দেশের প্রাণ/ বাঙালির তুমি হৃদয়ে হৃদয়ে/ শেখ মুজিবুর রহমান/ বিশ্বজোড়া তোমার নাম/ তোমার কীর্তি বিশ্বময়’। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী আজ। সারাদেশে দিনটি জাতীয় শিশু দিবস হিসাবে উদযাপিত হবে। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত এই নেতা ১৯২০ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে আজ দেশের সকল সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সকল সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন এবং জাতীয় শিশু কিশোর দিবস উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানাবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে জাতীয় শিশু সমাবেশ ও তিনদিন ব্যাপী বই মেলার ও আয়োজন করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এই জাতীয় শিশু সমাবেশে যোগ দিবেন। এছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন দিবসটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সরকারিবেসরকারি টেলিভিশন ও বেতার এ উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করবে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৪০ সালে সর্বভারতীয় মুসলিম ছাত্র ফেডারেশনে যোগদানের মাধ্যমে তাঁর রাজনৈতিক জীবন শুরু করেন। ১৯৪৬ সালে তিনি কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ (বর্তমানে মওলানা আজাদ কলেজ) ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৪৯ সালে তৎকালীন আওয়ামী মুসলিম লীগের পূর্ব পাকিস্তান শাখার যুগ্মসম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৩ সালে তিনি পার্টির সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের টিকেটে ইস্ট বেঙ্গল লেজিসলেটিভ এসেম্বলির সদস্য নির্বাচিত হন। ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নেয়ায় বাঙালি জাতির অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আজীবন সোচ্চার এই অবিসংবাদিত নেতাকে রাজনৈতিক জীবনে বহুবার কারাবরণ করতে হয়।

তিনি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৮ সালের সামরিক শাসন বিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৬ সালের ৬দফা ও পরবর্তীতে ১১ দফা আন্দোলন এবং ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক ও স্বাধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন এবং বঙ্গবন্ধু উপাধি লাভ করেন। তাঁর সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ধাপে ধাপে স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জিত হলেও তৎকালীন পাকিস্তানের সামরিক জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর না করে বাঙালি জাতির ওপর নানা নির্যাতন শুরু করে। বঙ্গবন্ধু একাত্তরের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন। যা ইউনেস্কোর ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়াল্ড রেজিস্ট্রার এ অর্ন্তভুক্তির মাধ্যমে বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্য হিসাবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।

অন্যদিকে, ২৬ মাচর্ (২৫ মার্চ মধ্যরাতে) তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং তাঁর নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়। নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালির বহু আকাঙ্ক্ষিত বিজয় ও স্বাধীনতা অর্জিত হয়। সাম্য, মৈত্রী, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় বিরামহীন সংগ্রামে অবদান রাখার জন্য তিনি বিশ্বশান্তি পরিষদ প্রদত্ত জুলিও কুরি পদকে ভূষিত হন। বিবিসির এক জরীপে তিনি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি নির্বাচিত হন। যুদ্ধ বিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশের জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু যখন বিভিন্নমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করতে শুরু করেন ঠিক সেই মুহূর্তে স্বাধীনতা যুদ্ধে পরাজিত শক্তি ও কায়েমী স্বার্থান্বেষী মহল তাঁর বিরুদ্ধে ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র শুরু করে এবং ওই ষড়যন্ত্রেরই অংশ হিসেবে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি ধানমন্ডির বাসভবনে কতিপয় বিপথগামী সেনা কর্মকর্তার হাতে পরিবারের অধিকাংশ সদস্যসহ নিহত হন।

বিশ্ব গণমাধ্যমের চোখে বঙ্গবন্ধু ছিলেন ক্ষণজন্মা পুরুষ। অনন্য সাধারণ এই নেতাকে ‘স্বাধীনতার প্রতীক’ বা ‘রাজনীতির ছন্দকার’ খেতাবেও আখ্যা দেয়া হয়। বিদেশি ভক্ত, কট্টর সমালোচক এমনকি শত্রুরাও তাদের নিজ নিজ ভাষায় তাঁর উচ্চকিত প্রশংসা করেন। বিংশ শতাব্দীর কিংবদন্তি কিউবার বিপ্লবী নেতা প্রয়াত ফিদেল ক্যাস্ট্রো বাংলাদেশের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হিমালয়ের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। শ্রীলংকার সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লক্ষ্মণ কাদির গামা বাংলাদেশের এই মহান নেতা সম্পর্কে মূল্যায়ন করতে গিয়ে বলেছিলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়া গত কয়েক শতকে বিশ্বকে অনেক শিক্ষক, দার্শনিক, দক্ষ রাষ্ট্রনায়ক, রাজনৈতিক নেতা ও যোদ্ধা উপহার দিয়েছে। কিন্তু, শেখ মুজিবুর রহমান সবকিছুকে ছাপিয়ে যান, তাঁর স্থান নির্ধারিত হয়ে আছে সর্বকালের সর্বোচ্চ আসনে।

চট্টগ্রামে ব্যাপক কর্মসূচি

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মদিন পালন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি পালন করা হবে।

চট্টগ্রাম মহানগর আ.লীগ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মদিন পালনোপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নানা কর্মসূচি পালিত হবে। কর্মসূচিতে রয়েছেআজ শুক্রবার বাদ জুমা মোসাফিরখানা জামে মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল, বিকাল ৩টায় সিআরবি শিরিষতলায় শিশুকিশোর সমাবেশ। কাল শনিবার বিকাল ৩টায় জেলা পরিষদ চত্বরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী। এছাড়া সকালে দারুল ফজল মার্কেটস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। কর্মসূচী সফল করার লক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সকল কর্মকর্তাসদস্যবৃন্দ, থানা ও ওয়ার্ড আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দদেরকে স্ব স্ব সংগঠনের ব্যানার ফ্যাস্টুনসহ সমাবেশে যথাসময় উপস্থিত থাকার জন্য চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ..ম নাছির উদ্দীন সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।

উত্তর জেলা আ.লীগ : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে দিনব্যাপী কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছেআজ শুক্রবার ভোরে সংগঠন কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, দুঃস্থদের মধ্যে খাবার বিতরণ, বিকাল ৩টায় প্রেসক্লাব বঙ্গবন্ধু হলে আলোচনা সভা। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও সমাজ বিজ্ঞানী ড. অনুপম সেন। কর্মসূচি সফল করার জন্যে সংগঠনের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ সালাম এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন।

জেলা প্রশাসন : আজ ১৭ মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩তম জন্মবার্ষিকী। দিনটিকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এ উপলক্ষে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। সেগুলো হলোদিনের সুবিধাজনক সময়ে শিশুর স্বাস্থ্য সচেতনতা, পুষ্টি ও খাদ্য সম্পর্কে নগরীর ১০ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে আলোচনা সভার আয়োজন। এই সভা বাস্তবায়ন করবে সিভিল সার্জন অথবা জেলা শিক্ষা অফিসার। সবিধাজনক সময়ে জেলা শিল্পকলা একাডেমি ও জেলা শিশু একাডেমিতে চিত্রাঙ্কন, হাতের লেখা, নৃত্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে গানের প্রতিযোগিতার আয়োজন। সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও বেলুন উড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন। সকাল ১০ টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে কেক কাটা এবং সকাল ১০টা ১৫ মিনিটে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। সুবিধাজনক সময়ে বিভিন্ন মসজিদ ও ধর্মীয় উপসনালয়ে মিলাদ মাহফিল, দোয়া বা প্রার্থনার আয়োজন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় শিশু সদন, শিশু পরিবার ও শিশু বিকাশ কেন্দ্রে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন আয়োজন।

হোছনে আরা মনজুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র এম. মনজুর আলম জাতির পিতার স্মৃতির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। এছাড়া আলহাজ্ব হোছনে আরা মনজুর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু স্মরণে আজ শুক্রবার নগরীর সাগরপাড় কাট্টলী বারুনী স্নান ঘাট সংলগ্ন শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে সকাল ৮টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন, ৯টায় জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন, সকাল ১০টায় ১০৩ ফুট দৈর্ঘের বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের কেক কাটা, ছাত্রছাত্রী, বিএনসিসি, গাউড, স্কাউট রোভার ও রেঞ্জারদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজ এবং নগরীর ১০ গুণীকে সংবর্ধনা দেবেন সাবেক মেয়র, সমাজসেবক ও শিল্পপতি এম. মনজুর আলম।

চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশন : জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদ্‌যাপন এবং বিভিন্ন চিকিৎসাসেবা প্যাকেজের উদ্বোধন উপলক্ষে চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক সভা আজ বিকাল ৪টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হবে। চট্টগ্রাম হার্ট ফাউন্ডেশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও এশিয়ান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুস সালামের সভাপতিত্বে এই সভায় প্রধান অতিথি থাকবেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. আমিনুর রহমান, পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়, জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান। এ উপলক্ষে বিকেল ৩টায় পতেঙ্গা বোট ক্লাব প্রাঙ্গণ থেকে ১২০ জনের অংশগ্রহণে এক সাইকেল র‌্যালি ও ৪০ জন শিশুর অংশগ্রহণে দুটি সুসজ্জিত পিকআপ, ব্যানার ও সংগঠনের পতাকাবাহী যানবাহন, এ্যাম্বুলেন্স, নৌবাহিনী ও পুলিশ বাহিনীর নিরাপত্তা গাড়ি র‌্যালির সাইক্লিস্টস, শিশু বহনকারী ও নিরাপত্তা প্রদানকারী যানবাহনসমূহ বিকেল সাড়ে ৪টায় চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ প্রাঙ্গণে উপস্থিত হবে।

রেড ক্রিসেন্ট : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের আয়োজনে যুব রেড ক্রিসেন্ট, চট্টগ্রামের বাস্তবায়নে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে জেলা রেড ক্রিসেন্ট মাঠ প্রাঙ্গণে থেকে কার্যক্রম শুরু হবে। দিবসের তাৎপর্যকে তুলে ধরে আলোচনা সভা ও শিশুদের মাঝে খাদ্য বিতরণ, কেক কাটা কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন চট্টগ্রাম জেলা রেড ক্রিসেন্টের ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম।

পূর্ববর্তী নিবন্ধ‘জনগণের জন্যই আমার জীবন ও মৃত্যু’
পরবর্তী নিবন্ধআরাভ ‘খুনের আসামি’ জেনেই দুবাই গেছেন সাকিব : ডিবি