প্রতিবেদকের বক্তব্য

| বুধবার , ২৪ মার্চ, ২০২১ at ৫:০৩ পূর্বাহ্ণ

প্রকাশিত সংবাদটি সংশ্লিষ্ট নথিপত্র, অভিযোগ, মামলা এবং ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যদের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে করা হয়েছে। মোহাম্মদ রাশেদের স্ত্রী মিসেস চেমন আরা বেগম এ প্রতিবেদককে বলেছেন, ‘নিজের শেয়ার হস্তান্তরের জন্য তিনি একটি কাগজে স্বাক্ষর দিয়েছিলেন। কিন্তু তার স্বামী মোহাম্মদ রাশেদের শেয়ার হস্তান্তর বা বিক্রির জন্য কোন কাগজই দেননি। তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে অভিযোগ করেছেন যে, তাঁর নিজের শেয়ারগুলোও প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করা হয়েছে। নিজের শেয়ার হস্তান্তর হওয়াকে ‘বিশ্বাসের মূল্য’ এবং ‘ভুলের মাশুল’ হিসেবে দেখছেন মিসেস চেমন আরা বেগম। কিন্তু স্বামীর শেয়ার মোহাম্মদ সাজ্জাদের নামে হস্তান্তর চরম জালিয়াতি বলে তিনি মন্তব্য করেছেন। তিনি সোসাইটির কার্যালয়ে গিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করে কাগজপত্র দেখতে চেয়েছেন। কিন্তু সোসাইটির সম্পাদক তাকে কোনো কাগজপত্র দেখাননি। দুই মাস সময় চেয়েছেন।’
মিসেস চেমন আরা বেগমসহ একাধিক প্রতারিত সদস্যের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে সংবাদটি তৈরি করা হয়েছে। সোসাইটি বা ব্যবস্থাপনা কমিটির কারো ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন্ন করার জন্য সংবাদটি প্রকাশ করা হয়নি। সোসাইটির অভ্যন্তরে সংঘটিত নানা ধরনের ঘটনা, অনিয়মের ব্যাপারে দুদক ও সমবায় অধিদপ্তরে দায়েরকৃত অভিযোগের তথ্য-উপাত্ত এবং মামলার নথি আজাদীর হাতে রয়েছে। বিভিন্ন অভিযোগ এবং নথিপত্রের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে সংবাদটি প্রকাশ করা হয়েছে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধ৫০ টাকার স্মারক নোট ছাড়বে বাংলাদেশ ব্যাংক
পরবর্তী নিবন্ধপ্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ