এই দিনে

| শনিবার , ৩ ডিসেম্বর, ২০২২ at ৮:২৬ পূর্বাহ্ণ

১৫৫২ রোমান ক্যাথলিক ধর্মপ্রচারক সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ারএর মৃত্যু।

১৫৯৬ ইতালীয় ভায়োলিন নির্মাতা নিকোলো আমাতির জন্ম।

১৬৮৪ নরওয়েজীয়ডেনিশ লেখক লুদভিগ্‌ হোলবার্গএর জন্ম।

১৭৫৩ সুতো কাটার চরকার উদ্ভাবক স্যামুয়েল ক্রমটনএর জন্ম।

১৭৯০ লর্ড কর্নওয়ালিস ফৌজদারি বিচারের দায়িত্ব নবারের কাছ থেকে নিজের হাতে নিয়ে নেন এবং সদর নিজামত আদালত কলকাতায় স্থানান্তরিত করেন।

১৮১০ ব্রিটিশরা ফরাসিদের কাছ থেকে মৌরিতাস দখল করে নেয়।

১৮১৮ জার্মান রসায়নবিদ ও শারীরবিজ্ঞানী মাঙ ফন পেটেনকফারএর জন্ম।

১৮২৩ ইতালীয় ভূপর্যটক ও মিশরতত্ত্ববিদ জোওভান্নি বাতিস্তা বেলজোনির মৃত্যু।

১৮৫০ স্কটিশ চিত্রশিল্পী জর্জ ম্যানসনএর জন্ম।

১৮৫৭ জার্মান ভাস্কর ক্রিশ্চিয়ান দায়িয়েল রাউখএর মৃত্যু।

১৮৫৭ পোলিশইংলিশ সাহিত্যিক ও নাট্যকার জোসেফ কনরাডএর জন্ম।

১৮৮২ খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী নন্দলাল বসুর জন্ম।

১৮৮৩ অস্ট্রীয় সংগীতস্রষ্টা আন্টন ফন ভ্যাবার্নএর জন্ম।

১৮৮৮ চশমা ও লেন্সের বিশ্বখ্যাত নির্মাতা কার্ল ভেবার্নএর মৃত্যু।

১৮৮৯ দেশব্রতী, স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বসুর জন্ম।

১৮৯৪ ব্রিটিশ লেখক রবার্ট লুইস স্টিভেনসনএর মৃত্যু।

১৯০০ নোবেলজয়ী (১৯৩৮) জৈবরসায়নবিদ রিখার্ড কুনএর জন্ম।

১৯১৯ ফরাসি চিত্রশিল্পী পিয়ের অগ্যুস্ত র‌্যনোয়ারএর মৃত্যু।

১৯২০ ফটোগ্রাফিক ইমালসনের আবিষ্কর্তা স্যার উইলিয়াম দ্য ওয়াইভালস্‌লির মৃত্যু।

১৯৩০ ফরাসি চিত্রপরিচালক জাঁ লুক গদারএর জন্ম।

১৯৩৫ ফরাসি শারীরতত্ত্ববিদ শার্ল রিশার মৃত্যু।

১৯৩৬ শিক্ষাবিদ, কবি ও লেখক আবুহেনা মোস্তফা কামালএর জন্ম।

১৯৩৮ খ্যাতনামা দার্শনিক ও পণ্ডিত আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীলের মৃত্যু।

১৯৪১ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রসার লগ্নে জাপান পার্ল হারবার আক্রমণ করে।

১৯৪১ নরওয়েজীয় সংগীতস্রষ্টা ক্রিস্টিয়ান সিনডিংএর মৃত্যু।

১৯৫৫ মহান ভাষা আন্দ্যোলনের ফসল হিসাবে বাংলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৯৫৬ ঔপন্যাসিক মানিক বন্দোপাধ্যায়ের মৃত্যু।

১৯৬৭ দক্ষিণ আফ্রিকার ডা. ক্রিশ্চিয়ান বার্নার্ড সর্বপ্রথম মানব দেহে কৃত্রিম হৃৎপিন্ড প্রতিস্থাপন করেন।

১৯৭১ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান ভারত আক্রমণ করে।

১৯৭৫ লাওস প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়।

১৯৭৭ বিশিষ্ট বৈষ্ণবতত্ত্ববিদ ও গবেষক হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু।

পূর্ববর্তী নিবন্ধপ্রতিবন্ধীদের অধিকার সুরক্ষা হচ্ছে কিনা, তা সবারই দেখা উচিত
পরবর্তী নিবন্ধরোকনুজ্জামান খান : সবার প্রিয় দাদাভাই