এই দিনে

| শনিবার , ১৯ নভেম্বর, ২০২২ at ৭:৫০ পূর্বাহ্ণ

মোনাকো-র জাতীয় দিবস

১৬৬৫ ফরাসি চিত্রশিল্পী নিকোলা পুশোঁ-র মৃত্যু।
১৭১১ রুশ বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ মিখাইল লোমোনোসভ-এর জন্ম।
১৭৯১ কলকাতায় সূর্যাস্তের পর মদের দোকান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়।
১৭৯৮ আইরিশ জাতীয়তাবাদী থিওবল্ড উল্‌ফ্‌ টোন-এর মৃত্যু।
১৮০৫ সুয়েজ খালের নকশাকার ফরাসি প্রযুক্তিবিদ ভিকঁৎ ফ্যের্দিনা মারি দ্যা ল্যেসেপস-এর জন্ম।
১৮০৬ ফরাসি স্থপতি ক্লদ-নিকোলা ল্যদু-র মৃত্যু।
১৮২৮ সংগীতশিল্পী ফ্রানৎস শুবার্ট-এর মৃত্যু।
১৮৩১ স্বাধীনচেতা দেশপ্রেমিক তিতুমীর (মীর নিসার আলী) বাঁশের কেল্লা তৈরি করে ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে পরাজিত ও শহীদ হন।
১৮৩৩ জার্মান দার্শনিক ও সমাজবিজ্ঞানী ভিল্‌হেল্‌ম ডিলটি-র জন্ম।
১৮৩৮ ব্রাহ্ম সমাজের নেতা ও সমাজ সংস্কারক কেশবচন্দ্র সেন-এর জন্ম।
১৮৬৩ মার্কিন প্রেসিডেন্ট লিংকন গেটিসবার্গে তাঁর বিখ্যাত স্বাধীনতার ভাষণ দেন।
১৮৭৭ অনুশীলন সামিতির সংগঠক যতীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৮৭৭ কবি করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৮৮৩ ইংরেজ উদ্ভাবক ও ধাতুবিজ্ঞানী চার্লস সিমেন্স-এর মৃত্যু।
১৮৮৭ রসায়নে নোবেল জয়ী (১৯৪৬) মার্কিন বিজ্ঞানী জেমস বাটখেলার সুযনার-এর জন্ম।
১৮৯৩ চীনা বিপ্লবী, রাজনীতিবিদ ও কমিউনিস্টতাত্ত্বিক মাও-সে তুঙ (মাও জে দং)-এর জন্ম।
১৯১২ নোবেলজয়ী (১৯৭৪) মার্কিন জীবাণু বিজ্ঞানী জর্জ এমিল পালেড-এর জন্ম।
১৯১৫ শারীরবিদ্যা/ভেষজশাস্ত্রে নোবেলজয়ী (১৯৭১) মার্কিন চিকিৎসা বিজ্ঞানী আর্ল উইলবার সুটারল্যান্ড-এ জন্ম।
১৯১৭ ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী ইন্দিরা গান্ধীর জন্ম।
১৯১৮ দার্শনিক ও শিক্ষাবিদ দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম।
১৯২৩ গীতিকার সলিল চৌধুরীর জন্ম।
১৯৪২ সোভিয়েত ইউনিয়ন স্তালিনগ্রাদে জার্মান বাহিনীর ওপর পালটা আক্রমণ শুরু করে।
১৯৪৬ প্যারিসে ইউনেস্কোর প্রথম সাধারণ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৪৯ বেলজীয় চিত্রশিল্পী জেমস সিডনি এনসোর-এর মৃত্যু।
১৯৭৭ মিশরের রাষ্ট্রপতি আনোয়ার সাদাত ইজরায়েল সফর করেন; মিশরের বিরুদ্ধে আরব ফ্রন্ট গঠিত হয়।
১৯৮০ চিত্রশিল্পী ও লেখক বিনোদবিহারী মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু।
১৯৮২ দিল্লিতে নবম এশিয়ান গেমস শুরু।
১৯৮৬ সোভিয়েত পার্লামেন্ট দেশে বেসরকারিভাবে ক্ষুদ্র শিল্পায়তন স্থাপনের বিষয়টি অনুমোদন করে।
১৯৮৮ জাতীয় শহীদ মিনারের রূপকার ও চিত্রশিল্পী হামিদুর রহমানের মৃত্যু।
১৯৯০ ন্যাটো ও ওয়ারশ জোটভুক্ত ৩৪টি দেশের রাষ্ট্র প্রধানগণ। ইউরোপের সর্ববৃহৎ নিরস্ত্রীকরণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে ঠাণ্ডা যুদ্ধের অবসান ঘটান।

পূর্ববর্তী নিবন্ধরপ্তানি বাজার সমপ্রসারণ করতে হবে নিতে হবে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা
পরবর্তী নিবন্ধমশার উপদ্রব থেকে পরিত্রাণ চাই