এই দিনে

| রবিবার , ১৩ ডিসেম্বর, ২০২০ at ৫:১০ পূর্বাহ্ণ

১২০৪ ইহুদি দার্শনিক মাইমোনিডিজ-এর মৃত্যু।
১২৫০ রোমান সম্রাট দ্বিতীয় ফেডরিখ-এর মৃত্যু।
১৪৬৬ ফ্লোরেন্সীর স্থপতি দোনোতেল্লো-র মৃত্যু।
১৫৬৫ সুইস চিকিৎসক ও প্রকৃতিবিদ কনরাড ফন গেসনার-এর মৃত্যু।
১৫৭৭ স্যার ফ্রান্সিস ড্রেক বিশ্ব ভ্রমণের উদ্দেশ্যে প্লিমাউথ থেকে যাত্রা শুরু করেন।
১৭২৯ দার্শনিক ও লেখক অ্যান্থনি কলিন্‌স্‌-এর মৃত্যু।
১৭৮৪ ইংরেজ লেখক ও অভিধানপ্রণেতা স্যামুয়েল জনসন-এর মৃত্যু।
১৭৯৭ জার্মান কবি ও সমালোচক হাইনরিখ হাইনে-র জন্ম।
১৮১৫ জীবনীকার রেভারেন্ড আর্থার পেনরিন স্ট্যানলি-র জন্ম।
১৮১৬ জার্মান উদ্ভাবক আর্নস্ট ভেরনার ফন সিমেন্স-এর জন্ম।
১৮৬৩ জার্মান নাট্যকার ও কবি ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডারেখ হেবেল-এর মৃত্যু।
১৮৬৮ ইতালীয় সুরশিল্পী আন্তোনিও রোস্‌সিনির মৃত্যু।
১৮৭৯ মুসলিম সমাজ সম্মিলনী সভা প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯০২ মার্কিন সমাজবিজ্ঞানী ট্যালকট পার্সনস-এর জন্ম।
১৯০৩ সরস কথাশিল্পী শিবরাম চক্রবর্তীর জন্ম।
১৯১১ নোবেলজয়ী (১৯৮৯) নরওয়েজীয় অর্থনীতিবিদ ত্রাইগ্‌ফে হ্যাফেলমো-র জন্ম।
১৯১৪ ঐতিহাসিক লর্ড বুলক-এর জন্ম।
১৯২৩ নোবেলজয়ী (১৯৭৭) মার্কিন বিজ্ঞানী ফিলিপ ওয়ারেন অ্যান্ডারসনের জন্ম।
১৯২৩ ডা. লি. ডি. ফরেস্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সর্বপ্রথম সবাক চলচ্চিত্র প্রদর্শন করেন।
১৯৩০ নোবেলজয়ী (১৯২৩) অস্ট্রীয় রসায়নবিদ ফ্রিৎস প্রেগল্‌-এর মৃত্যু।
১৯৩৪ পেরুর কবি ও সাংবাদিক হোসে চোকানো-র নিহত হন।
১৯৩৫ নোবেলজয়ী (১৯১২) ফরাসি রসায়নবিদ ভিক্তর গ্রিনিয়ার-এর মৃত্যু।
১৯৩৬ প্রিন্স করিম আগা খানের জন্ম।
১৯৪৪ রুশ বিমূর্ত চিত্রশিল্পী ভাসিলি কান্দিন্‌স্কি-র মৃত্যু।
১৯৪৭ রুশ চিত্রচ্ছিল্পী ও পুরাতাত্ত্বিক নিকোলাই রিয়েরিখ-এর মৃত্যু।
১৯৫৫ পর্তুগিজ স্নায়ুবিদ অ্যাগাশ মোনেশ-এর মৃত্যু।
১৯৮১ বিজ্ঞান গবেষক ও সাহিত্যিক গিরিজাপতি ভট্টচার্যের মৃত্যু।
১৯৮১ পোলান্ডের রাষ্ট্রপ্রধান জেরুজালেস্কি পোলান্ডে সামরিক শাসন জারি করেন।
১৯৮৪ নোবেলজয়ী (১৯৭৭) স্পেনীয় কবি ভিসেন্তে আলেইসান্দ্রে-র মৃত্যু।
১৯৮৮ অ্যাঙ্গোলা, কিউবা ও দক্ষিণ আফ্রিকা কঙ্গোর ব্রাজাভিলে নামিবিয়ার স্বাধীনতা ও অ্যাঙ্গোলার শান্তি সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করে।
১৯৯০ তিরিশ বছর জাম্বিয়ায় নির্বাসিত জীবন শেসে এএনসি রাষ্ট্রপাতি অলিভার টাম্বো দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রতাবর্তন করেন।

পূর্ববর্তী নিবন্ধমশা নিধন এবং পরিচ্ছন্নতা অভিযান সারা বছর অব্যাহত রাখতে হবে
পরবর্তী নিবন্ধঅধ্যাপক কবীর চৌধুরী: এক মূল্যবোধের নাম