এই দিনে

| শনিবার , ১২ ডিসেম্বর, ২০২০ at ১০:২৯ পূর্বাহ্ণ

কেনিয়ার জাতীয় দিবস
খ্রি. পূ. ৪০৪ পারস্যের বাদশাহ দ্বিতীয় দারিয়ুস-এর মৃত্যু।
১৭৩১ চিকিৎসক ও লেখক ইরাসমাস ডারউইন-এর জন্ম।
১৭৫৮ ফরাসি জেনারেল ল্যালি ইংরেজ অধিকৃত মাদ্রাজ দুর্গ অবরোধ করেন।
১৭৭৭ সুইস জীববিজ্ঞানী ও কবি আলব্রেখট ফন হলার-এর মৃত্যু।
১৮০৩ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের কটকের শাসনভার গ্রহণ করে।
১৮২১ রুশ কবি নিকোলাই নেক্রাসভ-এর জন্ম।
১৮২১ ফরাসি ঔপন্যাসিক গুস্তাফ ফ্লোবের-এর জন্ম।
১৮৬৩ নরওয়েজীয় চিত্রশিল্পী অ্যাডভার্ড মুনশ-এর জন্ম।
১৮৬৬ নোবেলজয়ী (১৯১৩) সুইস রসায়নবিদ আলফ্রেড ভের্নের-এর জন্ম।
১৮৭৪ খ্যাতনামা অভিনেত্রী প্রথম রঙ্গমঞ্চে অবতীর্ণ হন।
১৮৮০ বাংলাদেশের মজলুম নেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর জন্ম।
১৮৮৯ ইংরেজ কবি রবার্ট ব্রাউনিং-এর মৃত্যু।
১৯০১ বিজ্ঞানী মার্কনী আটলান্টিক এর এপার থেকে ওপারে প্রথমবারের মতো বেতার সংকেত প্রেরণ করেন।
১৯০৫ খ্যাতনামা শিক্ষাবিদ ও ঔপন্যাসিক মুলুক রাজ আনন্দের জন্ম।
১৯১০ কবি ও সমালোচক বিমলচন্দ্র ঘোষের জন্ম।
১৯১১ বঙ্গভঙ্গ আইন রদ করা হয় এবং ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত করা হয়।
১৯২৯ ইংরেজ নাট্যকার জন অসবর্ণ-এর জন্ম।
১৯৪১ ফজলুল হক-শ্যামা প্রসাদ মন্ত্রিসভার দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।
১৯৫৪ বিপ্লবী স্বাধীনতা সংগ্রামী কিরণশঙ্কর রায়ের মৃত্যু।
১৯৬৩ কেনিয়া স্বাধীনতা লাভ করে।
১৯৬৩ জাপানি চলচ্চিত্রকার ইয়াসুজিরো ওজু-র মৃত্যু।
১৯৬৪ কেনিয়া প্রজাতন্ত্রে পরিণত হয়।
১৯৭১ সাংবাদিক নিজামুদ্দিন আহমদ শহীদ হন।
১৯৭৯ কলোম্বিয়ায় প্রবল ভূমিকম্পে ৭০০ জনের প্রাণহানি।
১৯৮৬ চিত্রশিল্পী রশিদ চৌধুরীর মৃত্যু।
১৯৮৮ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি গুলাম ইসহাক খান পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি নির্বাচত হন।
১৯৯০ দুর্নীতির অভিযোগে বাংলাদেশের পতিত রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সপরিবারে গ্রেপ্তার হন।
১৯৯১ উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে অনাক্রমণ চুক্তি স্বাক্ষর।
১৯৯২ ৩০০ টন ওজনের এক খণ্ড গ্রানাইট পাথরের তৈরি বিশ্বের বৃহত্তম বুদ্ধমূর্তি হায়দ্রাবাদের হুসেন সাগরে স্থাপিত হয়।
১৯৯২ ইন্দোনেশিয়ায় প্রচণ্ড ভূমিকম্পে ২৫০০ লোকের প্রাণহানি।
১৯৯৩ অক্টোবর বিপ্লবের (১৯১৭) পর প্রথমবারের মতো রাশিয়ায় বহুদলীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
১৯৯৬ বাংলাদেশ-ভারত পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধএক অভূতপূর্ব অর্জন : বিজয়ের মাসে আরেক বিজয়
পরবর্তী নিবন্ধভাস্কর্যের মর্যাদা সমুন্নত রাখুন